ছোট্টবেলায় বাবা মারা যান অসহায় হন ‘দুখু’
সংসারে তার হাল ধরা চাই বয়সটা ওইটুকু।
মনোবল যার দৃঢ় প্রত্যয় সাহস রয়েছে বুকে,
এগোতে গেলেই বাধার পাহাড় পায়ে পায়ে যেন ঠুকে।
মসজিদে নেন ইমামতি ভার,‘চুরুলিয়া’ হয় থাকা,
ছক বাধা কোনো নিয়মে তাকে যায় না কখনো রাখা।
লেটোর দলে যোগ দিয়ে কবি হলেন সুরের পাখি,
লিখে লিখে গান নিজে গেয়ে যান সুরের মাখামাখি।
ইশ্কুলে যত মিস্ করা হতো নিয়মের শত বালাই
ভাবখানা তার এমন ছিলো সুযোগ পেলে পালাই।
লেখায় আবার কবি নিজেকে ব্যস্ত রাখেন খুব,
নব নব যতো সৃষ্টি–খেলায় ভাবনায় দেন ডুব।
নতুন খেলার প্রতিপাদ্য গল্প–কবিতা–গান,
স্বপ্ন–দুয়ার খোলা কবির লেখায় পৌঁছে যান।
একটানা যিনি লেখার দৌড়ে সৃষ্টি–রাজ্য পেলেন,
‘বাকরুদ্ধ’ জীবন ঘিরে দারুণ হোঁচট খেলেন।