নগরীতে জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্প বাস্তবায়নকালে বর্ষায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টির আশঙ্কা আছে। এ বিষয়ে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের (চসিক) সুপারিশ ও পরামর্শের সাথে সহমত পোষণ করেছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (চউক)। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে চসিক ও চউক প্রতিনিধি দলের সাক্ষাতকালে এ বিষয়ে আলোকপাত করা হয়।
প্রকৌশল বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত চসিক প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন প্যানেল মেয়র মো. গিয়াস উদ্দিন। অপরদিকে চউক প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে ছিলেন প্রধান প্রকৌশলী হাসান বিন শামসের। সাক্ষাতকালে চউক প্রতিনিধি দল জানায়, জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্প বাস্তবায়নে ৩৬টি খালের যে সকল অংশে বাঁধ দেয়া হয়েছে, সেসব স্থানে বর্ষা মৌসুম শুরুর আগেই পানি চলাচলের বিকল্প পথ তৈরি করে দেয়া হবে। কেননা প্রকল্পটির কাজ এ বছর শেষ হচ্ছে না। সাক্ষাতে জনদুর্ভোগ লাঘবে চসিক ও চউকের মধ্যে সমন্বয়ের ব্যাপারে গুরুত্ব দেয়া হয়। সমন্বয় সাধন সফলতার শ্রেষ্ঠ উপায় বলে মন্তব্য করেন তারা। চসিক প্রতিনিধি দল জানায়, জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্প বাস্তবায়নকালে যেসব নালার পার্শ্ববর্তী রাস্তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, সে ব্যাপারে চউক প্রতিনিধি দলকে অবগত করা হয়। তা মেরামত করে দেয়া হবে বলে আশ্বস্ত করেন তারা। এ সময় চসিকের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম মানিক, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মনিরুল হুদা, সুদীপ বসাক, নির্বাহী প্রকৌশলী বিপ্লব দাশ, ফরহাদুল আলম উপস্থিত ছিলেন। চউকের পক্ষে ছিলেন প্রকল্প তদারককারী পিডি লে. কর্নেল শাহ আলী ও প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ মহিউদ্দিন। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।