জলাবদ্ধতার কবল থেকে মুক্তি চাই

| বুধবার , ২৯ জানুয়ারি, ২০২৫ at ৮:৪৮ পূর্বাহ্ণ

শুলকবহর চট্টগ্রাম শহরের নিচু এলাকায় অবস্থিত হওয়ার দরুন বর্ষাকালে পানিতে ডুবে যায়। চাক্তাই খাল ও মির্জা খাল অত্র এলাকার পাশ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। মির্জা খালের পানির রং কালো এবং চাক্তাই খালের পানি ঘোলাটে। শুলক বহরের উপর দিয়ে চলে গেছে সিডিএ এভিন্যু নামক সড়ক। বর্ষাকালে সিডিএ এভিন্যু পানিতে ডুবে যায়। এর ফলে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায় এবং পথচারীদের দুর্ভোগ বেড়ে যায়। এ নিয়ে দৈনিক আজাদীসহ বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় লেখালেখি কম হয়নি।

বিগত সরকার বাহাদুর নগরবাসীর দুর্ভোগ লাঘবের জন্য তাদের পাশে দাঁড়ায় এবং দয়াপরবশ হয়ে মেগা প্রকল্প গ্রহণ করে। তারই ধারাবাহিকতায় উক্ত খাল দুটির সংস্কার কাজ এগিয়ে চলেছে এবং রাস্তাটি বেশ উঁচু করা হয়েছে। তবে নগরবাসী মনে করে যে, খালগুলি ভরাট হয়ে গেছে। ভরাট খালের পানি ধারণ ক্ষমতা কম হওয়ার দরুণ বৃষ্টি হলে খালের দুকুল ছাপিয়ে সিডিএ এভিন্যু ডুবিয়ে পানি অপেক্ষাকৃত নিচু এলাকার দিকে চলে যেত। এখন সিডিএ এভিন্যু উঁচু হওয়ায় পানি বাধাপ্রাপ্ত হয়ে ফুলে উঠবে এবং জলজট বেড়ে গিয়ে এলাকাবাসীর দুঃখ দুর্দশা আরো বৃদ্ধি করবে। যাহা কাম্য নয়। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আর্কষণ করছি।

মোঃ শাহনেওয়াজ

২৫৭ শুলকবহর,

পাঁচলাইশ, চট্টগ্রাম।

পূর্ববর্তী নিবন্ধঅচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত : বাংলাসাহিত্যে আধুনিক ধারার সার্থক রূপকার
পরবর্তী নিবন্ধভালোবাসায় জয়