জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাবের দিক দিয়ে চট্টগ্রাম দেশের অন্যতম ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল। চট্টগ্রামে সাধারণ মানুষের অন্যতম পেশা কৃষি হলেও চট্টগ্রাম খাদ্য ঘাটতি এলাকা। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে খাদ্য আমদানি করে ঘাটতি পূরণ করতে হয়। সরকারের নানামুখী কর্মকাণ্ডে দেশে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হলেও খাদ্য-পুষ্ঠির যোগান এখনও নিশ্চিত হয়নি। চট্টগ্রামকে আধুনিক পরিছন্ন, সবুজ নগরীতে পরিণত করতে নগরবাসী, বিশেষ করে সচেতন নাগরিকদের আরও বেশি এগিয়ে আসতে হবে। নগরীর প্রাণ-প্রকৃতি সুরক্ষায় চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের প্রতিটি ওয়ার্ডে পরিত্যক্ত এলাকায় বাগান, ছাদবাগান, খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড জোরদার করার জন্য মাঠ স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া হবে। গতকাল রোববার সিটি করপোরেশন মিলনায়তনে আয়োজিত ‘নগরে খাদ্য নিরাপত্তা ও নগর-কৃষি’ শীর্ষক এক বিভাগীয় পরামর্শ সভায় চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ রেজাউল করিম চৌধুরী এ কথা বলেন।
ক্যাব কেন্দ্রিয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম নাজের হোসাইনের সভাপতিত্বে আইএসডিই বাংলাদেশ, কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) চট্টগ্রাম, পার্টিসিপেটরি অ্যাকশন রিসার্চ নেটওয়ার্ক (প্রাণ) ও খাদ্য নিরাপত্তা নেটওয়ার্ক (খানি) বাংলাদেশ আয়োজিত এ বিভাগীয় পরামর্শ সভা সঞ্চালনা করেন কাজী ইকবাল বাহার ছাবেরী।
বিশেষ অতিথি ছিলেন প্যানেল মেয়র আফরোজা কালাম, বিভাগীয় প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের পরিচালক ডা. রেয়াজুল হক, কৃষিবিদ মঞ্জুরুল হুদা, এস এম হারুনর রশিদ, পুস্টিবিদ হাসিনা আকতার লিপি, এম নাসিরুল হক, কৃষিবিদ সরওয়ার কামাল, পরিবেশবিদ মুক্তিযোদ্ধা ড. অধ্যাপক ইদ্রিস আলী, মাহফুজুল হক শাহ, চসিকের সচিব খালেদ মাহমুদ ও অমিত রঞ্জন দে। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।











