চসিক মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেছেন, শুধু পাইলট প্রকল্প গ্রহণ করে স্মার্ট সিটি বাস্তবায়নের প্রত্যাশা পূরণ হবে না। সবার আগে প্রয়োজন জলাবদ্ধতা ও যানজট মুক্ত নগরী গড়ে তোলা। এ জন্য নগরবাসীকে সচেতন হতে হবে এবং নিয়ম-শৃঙ্খলা মেনে চলতে অভ্যস্ত হতে হবে। স্বপ্ন দেখতে হবে এবং দেখাতে হবে। সামর্থ্যের বাইরেও সামনে চলার সাহস ধারণ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে বিশ্ব সভায় মর্যাদার আসনে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছেন। তিনি গতকাল শনিবার নগরীর কাজীর দেউড়ি চত্বরে মহানগরীর ডিজিটাল ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার আধুনিকায়ন কাজের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন।
কাউন্সিলর মো. মোরশেদ আলমের সভাপতিত্বে ও তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ) ঝুলন কুমার দাশের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন সিএমপি কমিশনার সালেহ্ মোহাম্মদ তানভীর, প্যানেল মেয়র মো. গিয়াস উদ্দিন, কাউন্সিলর অধ্যাপক মো. ইসমাইল, মো. জাবেদ, মো. সলিম উল্লাহ বাচ্চু, শৈবাল দাশ সুমন, সংরক্ষিত কাউন্সিলর আঞ্জুমান আরা, প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম মানিক, মেয়রের একান্ত সচিব মুহাম্মদ আবুল হাশেম, নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রেজাউল বারী ভূঁইয়া, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) শ্যামল কুমার নাথ, ডিসি ট্রাফিক শাকিলা সুলতানা, মো. তারেক আহমেদ, আলী হোসেন, মো. নাছির উদ্দিন, মাস গ্রুপের প্রধান গবেষক প্রকৌশলী স্বপন কুমার পালিত, উপদেষ্টা শাহিনুল ইসলাম খান প্রকৌশলী তারিকুল আলম, প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম, পরিচালক রেজাউল করিম খান, ব্যবস্থাপক মিজানুর রহমান প্রমুখ।
সিএমপি কমিশনার সালেহ্ মোহাম্মদ তানভীর বলেন, স্মার্ট সিটি বাস্তবায়ন একা চসিকের পক্ষে সম্ভব নয়। এ জন্য প্রয়োজন সমন্বিত প্রয়াস এবং দায়বদ্ধতা পালন। তিনি ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা সিস্টেমের উন্নয়ন, লেইন মার্কিং, জেব্রা ক্রসিং, পার্কিং স্পট, ড্রপিং জোন, বাস-কার, সিএনজি ও রিকশা ইত্যাদির স্টপেজের নকশা প্রণয়নে মাস গ্রুপের প্রশংসা করেন। অনুষ্ঠানে পাওয়ার পয়েন্টের মাধ্যমে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।