মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী বলেছেন, দলের পদ–পদবী যাই হোক না কেন একজন দলীয় কর্মী ও নেতা নিজেকে যদি জনকল্যাণে নিবেদিত করতে পারেন তিনি মৃত্যুর পরও অমরত্ব লাভ করেন। এ সকল রাজনৈতিক ব্যক্তির জীবন ও কর্ম পরবর্তী প্রজন্মের কাছে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হতে পারে। আমরা যারা এখন রাজনীতি করছি তাদেরকে সামষ্টিক কল্যাণে এবং সাধারণ মানুষের সুখ–দুঃখের অংশীদার হতে হবে তাহলেই জনগণের কাছে আমরা বরণীয় হতে পারি এবং জনগণই আমাদের শক্তির উৎস হবে। তিনি গতকাল শনিবার ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. ইদ্রিসের ১৫ তম মৃত্যুবার্ষিকীতে মরহুমের বাড়ি প্রাঙ্গণে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের উদ্যোগে স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দীন তিনি বলেন, যিনি চসিকের প্রথম ভারপ্রাপ্ত মেয়র হিসেবে শুধু নিজের এলাকায় নয়, চট্টগ্রাম নগরীর মানুষের সুখ–দুঃখের ভাগী হিসেবে নিবেদিত হয়ে চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন। তাঁর মৃত্যুবার্ষিকীতে সকল নেতাকর্মীদের অঙ্গীকার হোক শুধু নিজের জন্য এ জীবন নয়, এ জীবন দল, দেশ ও জনগণের স্বার্থ রক্ষায় নিবেদিত হোক। সাইফুদ্দিন খালেদ বাহারের সভাপতিত্বে ও নাজিমুল ইসলাম মজুমদারের সঞ্চালনায় স্মরণসভায় আরো বক্তব্য দেন, মহানগর আওয়ামী লীগের সহ–সভাপতি নঈম উদ্দিন চৌধুরী, উপদেষ্টা এ কে এম বেলায়েত হোসেন, নির্বাহী সদস্য নেছার উদ্দিন মঞ্জু, আওয়ামী লীগ নেতা এরশাদুল আমিন, কাউন্সিলর মো. ইলিয়াছ, ডা. আরিফুল আমিন, আবেদ মনসুর চৌধুরী, সাদেকুর রহমান টিপু, কাজী মইনুল ইসলাম, আশফাকুল আলম, জানে আলম, জসিম উদ্দিন, নাহিদুল ইসলাম মজুমদার, খন্দকার আবদুল জামান, রেজাউল করিম ইরান প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।