পটিয়ার কোলাগাঁও ইউনিয়ন ছাত্রলীগ সভাপতি মো. আসাদুজ্জামান আসাদকে বিবস্ত্র করে ছবি তুলার চেষ্টা ও মারধরের ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তার দাবিতে এক মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। গতকাল শনিবার বিকেলে উপজেলার কোলাগাঁওয়ের টেক এলাকায় হামলার ঘটনাস্থলে স্থানীয় ছাত্রলীগের উদ্যোগে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
মানববন্ধন কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন জিরি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আরিফ নোমান চৌধুরী, পটিয়া উপজেলা বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক সাইফুর রহমান শুক্কুর, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আরাফাত শাকিল, যুবনেতা শাহিন উল্লাহ, মো. আবদুল মান্নান মান্না, উপজেলা ছাত্রলীগের সহ সভাপতি রমিজ উদ্দিন রিয়াদ, যুবনেতা সাদ্দাম হোসেন, মো. ওসমান, কোলাগাঁও ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. সাহেদ, নির্যাতিত ছাত্রলীগ সভাপতি আসাদের পিতা আবদুল হাফেজ, বোন আছমা বেগম রুমি প্রমুখ।
এতে ঘটনার ১০ দিন পেরিয়ে গেলেও হামলায় জড়িতদের গ্রেপ্তার না করায় ক্ষোভ প্রকাশ করে বক্তারা বলেন, প্রকাশ্যে দিনদুপুরে একজন ছাত্রলীগ নেতাকে বিবস্ত্র করে ছবি তুলার চেষ্টা করা হয়েছে। সম্মান রক্ষার জন্য সে আর্তনাদ করে হামলাকারীদের কাছে ক্ষমা চেয়েছে, প্রয়োজনে সে পটিয়া ছেড়ে চলে যাবে বলেছে। তবুও হামলাকারীরা তার আর্তনাদ শুনেনি। তাকে মেরে রক্তাক্ত করেছে। সেই মারধরের ভিডিও ফেসবুকে পোস্টও করেছে হামলাকারীরা। কি অপরাধ ছিল ছাত্রলীগ নেতা আসাদের? দেশে আইন বলে কি কিছু নেই? যদি থেকেই থাকে তাহলে কেন এখনো পর্যন্ত হামলাকারী বুলবুল ডাকাতসহ জড়িতদের গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ?