যুক্তরাষ্ট্রের সিয়াটলের কিউরিবায়োর সিনিয়র সায়েন্টিস্ট ড. আয়েশা আরেফিন টুম্পা জানান, মানবদেহের রোগের কারণ অনুসন্ধান, রোগ নির্ণয় ও প্রতিষেধক নির্ধারণে ডিএনএ–এর ভূমিকা ব্যাপক। আমি কাজ করি হৃদরোগ নিয়ে। হৃদরোগকে গভীরভাবে জানতে হলে তার উৎপত্তি ও বিস্তার নিয়ে জানতে হবে। এখানেই প্রয়োজন ডিএনএর মধ্যে থাকা জিনের গঠন সম্পর্কে জানা। এই জিনকে পরিমার্জন করা সম্ভব সম্প্রতি আবিষ্কৃত ক্রিস্পার কাস প্রযুক্তি দিয়ে। ফলে হৃদরোগ হলে তা জিনকে সংশোধনের মাধ্যমে প্রতিরোধ করা যায় কিনা তা নিয়ে ভাবা হচ্ছে। ফলে এখন নতুন করে স্বপ্ন দেখা হচ্ছে হৃদরোগকে অনেক আগেই শনাক্ত করা সম্ভব হবে কোনো একদিন। হয়তোবা অল্প বয়স থেকেই তাকে প্রতিরোধের ব্যবস্থা করা যাবে ভবিষ্যতে। জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বদলে দিচ্ছে চিকিৎসা ব্যবস্থাকে। একের পর এক আসছে নতুন সব প্রতিষেধক এবং কার্যকরী রোগ নির্ণয় পদ্ধতি। নিঃসন্দেহে ডিএনএ গত শতাব্দীর সেরা ১০টি আবিষ্কারের একটি।







