মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেন, ছাত্র আন্দোলনের মূল দাবিগুলো পূরণ করার পর তাদের অন্যান্য দাবিগুলোও সরকার মেনে নিয়েছে। আন্দোলন চলাকালে চিহ্নিত দুষ্কৃতিকারী ছাড়া গ্রেপ্তারকৃত সকলকে মুক্তি দেয়া হয়েছে এবং নিহতদের ক্ষতিপূরণসহ হত্যার বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এরপরও আন্দোলনকারীদের একাশং একটি অরাজনৈতিক ইস্যুকে পুঁজি করে নিষিদ্ধ জামায়াত–শিবিরকে মাঠে নামিয়েছে। তারা বর্তমান প্রজন্মের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে স্বাধীনতা বিরোধী শক্তির সাথে হাত মিলিয়েছে। তাদের এই কলঙ্ককের দাগ তারা যদি নিজেরাই মুছে ফেলতে না চায় তাহলে তারা ইতিহাসের পাতায় স্বাধীনতা বিরোধী খলনায়ক হিসেবে চিহ্নিত হবে এবং এই নতুন প্রজন্ম অবশ্যই একদিন আসামির কাঠগড়ায় দাঁড় করাবেন। তিনি গতকাল শনিবার নগরীর আন্দরকিল্লা মোড়ে মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে বিএনপি–জামায়াত–শিবির চক্রের নাশকতা ও নৈরাজ্য বিরোধী অবস্থান কর্মসূচিতে একথা বলেন।
ইকবাল হাসানের সভাপতিত্বে ও মিথুন বড়ুয়ার সঞ্চালনায় সমাবেশে আরো বক্তব্য দেন, মহানগর আওয়ামী লীগের সাগঠনিক সম্পাদক চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শফিকুল ইসলাম ফারুক, দপ্তর সম্পাদক হাসান মাহমুদ শমসের, তথ্য ও গবেষণা সম্পদক চন্দর ধর, উপ–দপ্তর সম্পাদক জহর লাল হাজারী, পেয়ার মোহাম্মদ, বেলাল আহমদ, প্যানেল মেয়র মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন, মোহাম্মদ শাহাব উদ্দিন, পিংকু বড়ুয়া, সিদ্দিক আহমদ, দিদারুল আলম মাসুম, আব্দুল আজিম, সাইফুল আলম বাবু, লায়ন আশীষ ভট্টাচার্য, সাইদুল আলম, ফয়জুল্লা বাহাদুর, কাউন্সিলর শৈবাল দাশ সুমন প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।