ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় চেয়ারম্যান আল্লামা ছৈয়দ বাহাদুর শাহ মোজাদ্দেদী ও মহাসচিব অধ্যক্ষ আল্লামা জয়নুল আবেদীন জুবাইর এক যুক্ত বিবৃতিতে বলেছেন– দেশের গৌরবোজ্জ্বল সকল অর্জনের নেপথ্যে এদেশের ছাত্র সমাজের অনবদ্য ভূমিকা কোনভাবেই বিস্মৃত হবার নয়।
৫২, ৬২, ৬৬, ৬৯, ৭১ ও ৯০ সহ সকল আন্দোলন–সংগ্রামে রয়েছে ছাত্র সমাজের অমূল্য কীর্তিগাঁথা। একই ধারাবাহিকতায় এবারকার ছাত্র আন্দোলনও স্বীয় অভীষ্ট লক্ষ্যার্জনে ব্যত্যয় ঘটেনি। নেতৃবৃন্দ এ আন্দোলনে শাহাদতবরণকারী ছাত্রদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং এদেরকে দেশ ও জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তার হিসেবে আখ্যায়িত করে বলেন–এরা প্রজন্মের আলোর দিশারী। দেশ–জাতির অহংকার। সুতরাং ছাত্রজনতার রক্তার্জিত এ বিজয়কে যে কোন মূল্যে অক্ষুন্ন রাখতে হবে বলে মন্তব্য করে আরও বলেন– এখন সকল মহলকে চরম ধৈর্য্যের পরাকাষ্ঠা প্রদর্শন করতে হবে। দেশের শান্তি–শৃঙ্খলা সুরক্ষাসহ সকলকে দেশ গঠনে সম্মিলিত প্রয়াসে এগিয়ে যেতে হবে। নেতৃবৃন্দ দেশ ও জাতির আস্থা ও নির্ভরতার প্রতীক সেনাবাহিনীর পক্ষপাতহীন ভূমিকার ভূয়সী প্রশংসা করে সেনাবাহিনী প্রধানকে অভিনন্দন জানান। পাশাপাশি আন্দোলনে নিহতদের সাথে জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা, আহতদের উন্নত চিকিৎসার সুব্যবস্থাসহ সকলের ক্ষতিপূরণ প্রদান এর জন্য জোর দাবি জানান। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।