চবিতে চাইনিজ কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে বাংলাদেশস্থ চীন দূতাবাসের শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক কাউন্সিলর লিয়েন ইয়ের নেতৃত্বে ৪ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল গত ১৮ জানুয়ারি চবি উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণ আখতারের সাথে তাঁর অফিস কক্ষে সাক্ষাৎ করেছেন। প্রতিনিধি দলের অন্য সদস্যরা হলেন ঢাবি কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউটের পরিচালক হুয়ি ইয়াং, শান্ত–মারিয়াম – হংহে কনফুসিয়াস ক্লাসরুমের পরিচালক জি জ্যাং এবং চীনা কমিউনিকেশন কনস্ট্রাকশন কর্পোরেশন লিমিটেডের প্রধান অর্থনীতিবিদ কুইডং উ। এসময় উপ–উপাচার্য (একাডেমিক) প্রফসর বেনু কুমার দে উপস্থিত ছিলেন। উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার বলেন, শিক্ষার্থীদের জ্ঞান–গবেষণার ক্ষেত্র সমপ্রসারণে চবি আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের মাধ্যমে বিভিন্ন ভাষা শিক্ষা কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এছাড়াও পৃথিবীর অন্যান্য দেশের ভাষা বিশেষ করে চায়নিজ ভাষাসহ পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশের ভাষা শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টির বিষয়ে বর্তমান প্রশাসন কাজ করে যাচ্ছে। প্রতিনিধি দল চবিতে চাইনিজ কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠার প্রস্তাবকে সাদরে গ্রহণ করায় চবি উপাচার্যকে ধন্যবাদ জানান। চবি চাইনিজ কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে প্রতিনিধি দলকে সবধরনের সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে চবি বনবিদ্যা ও পরিবেশ বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের প্রফেসর ড. মো. দানেশ মিয়া, পদার্থবিদ্যা বিভাগের প্রফেসর ড. শ্যামল রঞ্জন চক্রবর্তী, নৃবিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর ড. রহমান নাসির উদ্দিন, মার্কেটিং বিভাগের প্রফেসর ড. সজীব কুমার ঘোষ, রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর ড. মো. সফিকুল ইসলাম, আইন বিভাগের প্রফেসর নির্মল কুমার সাহা, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ফরিদুল আলম, আইন বিভাগের সভাপতি প্রফেসর ড. রকিবা নবী, আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের পরিচালক ড. ফারজানা ইয়াসমিন চৌধুরী, প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মঈনুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।