চট্টগ্রাম নগরীতে ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া ও চিকুনগুনিয়ার প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়ায় তা রোধে গতকাল মঙ্গলবার থেকে চতুর্থ দফা বিশেষ মশক নিধন কার্যক্রম শুরু করেছে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন। মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরীর নির্দেশে গত ৫ আগস্ট থেকে মশক নিধনে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম শুরু করা হয়, যা ধারাবাহিকভাবে চলছে।
এই বিশেষ অভিযান মঙ্গলবার থেকে শুরু হয়ে ১২ ও ২২ নভেম্বর ৪নং চান্দগাঁও, ৫নং মোহরা, ৯নং উত্তর পাহাড়তলী, ১০নং উত্তর কাট্টলী, ৮নং ষোলকবহর ওয়ার্ডে। ৩, ১৩ ও ২৩ নভেম্বর ১৩নং পাহাড়তলী, ১৬নং চকবাজার, ১৭নং পশ্চিম বাকলিয়া, ১৯নং দক্ষিণ বাকলিয়ায়। ৪, ১৪ ও ২৪ নভেম্বর ৩০নং পূর্ব মাদারবাড়ি, ৩১নং আলকরণ, ১১নং দক্ষিণ কাট্টলী, ২৬নং উত্তর হালিশহর। ৫, ১৫ ও ২৫ নভেম্বর ৬নং পূর্ব ষোলশহর, ৭নং পশ্চিম ষোলশহর, ৩৯নং দক্ষিণ হালিশহর, ৩৭নং হালিশহর মুনির নগর। ৬, ১৬ ও ২৬ নভেম্বর ১৫নং বাগমনিরাম, ৩২নং আন্দরকিল্লা, ২১নং জামালখান, ২২নং এনায়েত বাজার। ৭, ১৭ ও ২৭ নভেম্বর ২নং জালালাবাদ, ৩নং পাঁচলাইশ, ৩৩নং ফিরিঙ্গীবাজার, ৩৫নং বঙিরহাট। ৮, ১৮ ও ২৮ নভেম্বর ১৮নং পূর্ব বাকলিয়া, ২০নং দেওয়ান বাজার, ৩৪নং পাথরঘাটা, ১৪নং লালখান বাজার। ৯, ১৯ ও ২৯ নভেম্বর ৩৮নং দ. মধ্যম হালিশহর, ৩৬নং গোসাইডাঙ্গা, ৪নং উত্তর পতেঙ্গা, ৪১নং দক্ষিণ পতেঙ্গা। ১৩, ২০ ও ৩০ নভেম্বর ১নং দক্ষিণ পাহাড়তলী, ২৮নং পাঠানটুলী, ২৭নং দক্ষিণ আগ্রাবাদ, ২৪নং উত্তর আগ্রাবাদ। ১১, ২১ নভেম্বর ও ১ ডিসেম্বর ২৯নং পশ্চিম মাদারবাড়ি, ২৫নং রামপুর, ১২নং সরাইপাড়া ও ২৩নং উত্তর পাঠানটুলী ওয়ার্ডে চলবে।
প্রতি ওয়ার্ডে ২৫জন করে স্প্রে ম্যান এই বিশেষ মশক নিধন কাজে নিয়োজিত থাকবে। কর্পোরেশনের পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তাগণ ওয়ার্ড পর্যায়ের দায়িত্বরত পরিচ্ছন্ন সুপারভাইজাররা এই কাজের তদারকি করবেন। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।