চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলাদেশ কাউন্সিল অব সাইন্টিফিক এন্ড ইন্ডাষ্ট্রিয়াল রিসার্চ (বিসিএসআইআর) এর মধ্যে ‘একাডেমিক এঙচেঞ্জ, রিসার্চ এন্ড ডেভেলপমেন্ট’ বিষয়ে গতকাল বুধবার বিসিএসআইআর চট্টগ্রামের ল্যাবরেটরি হলরুমে একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তিতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার এবং বিসিএসআইআরের পক্ষে চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মো.আফতাব আলী শেখ স্বাক্ষর করেন। এ সময় চবি উপ–উপাচার্য (একাডেমিক) প্রফেসর বেনু কুমার দে উপস্থিত ছিলেন।
এতে বক্তব্য রাখেন চবি আইন অনুষদের ডিন ও চবি গবেষণা পরিচালনা ও প্রকাশনা সেলের পরিচালক প্রফেসর ড. আবদুল্লাহ আল ফারুক, আইকিউএসি’র পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুল্লাহ মামুন, ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও উক্ত চুক্তির ফোকাল পয়েন্ট ড. সুমন গাঙ্গুলী এবং বিসিএসআইআর চট্টগ্রামের পরিচালক ড. মোহাম্মদ মোস্তফা, যুগ্মসচিব ও বিসিএসআইআরের সদস্য (উন্নয়ন) মোহাম্মদ জাকের হোছাইন, সদস্য (প্রশাসন) মো. দেলোয়ার হোসেন ও বিসিএসআইআর এর সদস্য (বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি) ড. মো. সরওয়ার জাহান।অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বিসিএসআইআরের সিনিয়র সাইন্টিফিক অফিসার এ জে এম মোরশেদ। উপাচার্য বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় হলো জ্ঞান গবেষণা ও জ্ঞান চর্চার সর্বোচ্চ পাদপীঠ। জ্ঞান গবেষণা ছাড়া বিশ্বের বুকে মাথা উচুঁ করে দাঁড়ানো সম্ভব নয়। এ লক্ষ্যে আমাদের শিক্ষক–গবেষকদের অধিকতর জ্ঞান আহরণে ব্রতী হতে হবে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান প্রশাসন শিক্ষক–গবেষকদের জন্য শিক্ষা–গবেষণার অধিকতর মান বৃদ্ধিতে নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করে যাচ্ছে। উপাচার্য বলেন, আজকে চবি ও বিসিএসআইআরের এ চুক্তির ফলে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক–গবেষকবৃন্দ এবং বিসিএসআইআরের গবেষকদের সাথে যৌথভাবে গবেষণা করার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এরফলে উভয়ের মধ্যে পারস্পরিক জ্ঞান আদান–প্রদান ও চিন্তা চেতনার সমন্বয় ঘটিয়ে নতুন নতুন উদ্ভাবনের দ্বার উন্মোচিত হবে। অনুষ্ঠানে চবি রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) কে এম নুর আহমদসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।












