চট্টগ্রাম একাডেমির জীবন ও পৃষ্ঠপোষক সদস্য প্রাবন্ধিক নুসরাত সুলতানার প্রবন্ধগ্রন্থ ‘চট্টগ্রামের পর্যটন, ঐতিহ্য ও সম্ভাবনা’র প্রকাশনা উৎসবে বক্তারা বলেছেন, বাংলাদেশের প্রান্তবর্তী জনপদের নাম চট্টগ্রাম। একে বলা হয়ে থাকে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অনুপম আধার। এর ভূ–খণ্ডগত অবস্থান যেমন বৈশিষ্ট্যপূর্ণ, তেমনি ‘সমাজ সংস্কৃতি রাজনীতি অর্থনীতি–ধর্ম–ভাষা–সাহিত্য–সর্বক্ষেত্রে এখানকার জনগোষ্ঠীর কর্মকৃতি স্বাতন্ত্র্যমণ্ডিত’ এবং স্বকীয়তায় উজ্জ্বল। চট্টগ্রাম সবক্ষেত্রে সর্বাগ্রে, চট্টগ্রাম পালন করেছে অগ্রণী ও অবিস্মরণীয় ভূমিকা। তাঁরা বলেন, চট্টগ্রামের ইতিহাস ও ঐতিহ্য সমৃদ্ধ। চট্টগ্রামের ওপর রচিত নুসরাত সুলতানার গ্রন্থটি তথ্যসমৃদ্ধ ও গুরুত্বপূর্ণ।
গত ১৬ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রাম একাডেমির ফয়েজ নুরনাহার মিলনায়তনে আয়োজিত উৎসবে সভাপতিত্ব করেন ড. আনোয়ারা আলম। দৈনিক আজাদীর সহযোগী সম্পাদক কবি রাশেদ রউফের পরিচালনায় আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন চট্টগ্রাম চারুকলা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর রীতা দত্ত, শিল্পশৈলী সম্পাদক প্রাবন্ধিক নেছার আহমদ, প্রাবন্ধিক অধ্যাপক বাসুদেব খাস্তগীর, ক্যাপ্টেন মুনীর উদ্দীন মুনছুরী, একাডেমির পরিচালক কথাসাহিত্যিক দীপক বড়ুয়া, কবি জসিম উদ্দিন খান, কথাসাহিত্যিক নাসের রহমান, ড. সেলিম জাহাঙ্গীর, অধ্যক্ষ ছন্দা চক্রবর্তী, অধ্যাপক গোফরান উদ্দীন টিটু, পুলিশ পরিদর্শক মর্জিনা আকতার, কবি মর্জিনা আখতার, শিশুসাহিত্যিক সৈয়দা সেলিমা আক্তার, কবি আবুল কালাম বেলাল, লিপি বড়ুয়া প্রমুখ। শুরুতে স্বাগত ভাষণ দেন একাডেমির পরিচালক লেখক এস এম আবদুল আজিজ। লেখক পরিচিতি ও ভূমিকা পাঠ করেন আবৃত্তিশিল্পী সুচিত্রা বৈদ্য। পরে প্রাবন্ধিক নুসরাত সুলতানার হাতে সুহৃদ সম্মাননা স্মারক তুলে দেন ড. আনোয়ারা আলম। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।