চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীদের প্রাণের দাবি ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে দাউদকান্দি ও বড় দারোগাহাটে দুইটি ওজন স্কেল আছে সেগুলো বন্ধ করা হোক। আগে প্রতি গাড়িতে ২০ থেকে ৩০ টন পণ্য আনা–নেওয়া করা হলেও চট্টগ্রামের বড় দারোগাহাট এলাকায় ওজন স্কেল চালুর পর এখন ১৩ টনের বেশি পণ্য পরিবহন করা যাচ্ছে না। এতে করে চট্টগ্রামে মালামাল আনা নেওয়ায় দ্বিমুখী পরিবহন ব্যয় বেড়ে যাচ্ছে এবং খরচ বেশি পড়ায় চট্টগ্রামের পণ্য বাজারজাত করতে পাইকাররা আগ্রহ হারাচ্ছেন। হয় সারা দেশে যতগুলো মহাসড়ক আছে সবগুলোতে ওজন স্কেল বসানো হোক, নয় ঢাকা– চট্টগ্রাম মহাসড়কে স্কেলগলো তুলে নেওয়া হোক। এক জেলায় বসানো হবে, আরেক জেলায় হবে না এতে করে চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীরা বাণিজ্যিক বৈষম্যের শিকার হচ্ছে। ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কের ওজন স্কেলগুলোর চট্টগ্রামের মানুষের কাছে বিষ ফোঁড়া হয়ে উঠেছে। এগুলোর কারণে পণ্যের দাম বেড়ে যাচ্ছে কেজিতে চার থেকে পাঁচ টাকা করে। এগুলো নিয়ে প্রতিবাদ করতে করতে চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীরা এখন ক্লান্ত। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের বৈষম্যহীন সমাজ গড়ার প্রচেষ্টা সফলতা লাভ করুক।