চকরিয়ায় আবদুল্লাহ আল সামির (৮) নামের হেফজ বিভাগের শিশু শিক্ষার্থীকে গাড়িতে তুলে অপহরণ চেষ্টার ঘটনা ঘটেছে। শিশুটিসহ গাড়ি কিছুদূর গেলে জনতা সড়কে ব্যারিকেড দিয়ে একজন নারী ও বিজিবি সদস্য এবং নোহা গাড়ির চালককে আটক করে। পরে তাদেরকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশের কাছে তুলে দেয়া হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল আটটার দিকে পশ্চিম বড় ভেওলা ইউনিয়নের চৌঁয়ারফাঁড়ি এলাকায় এঘটনা ঘটে। এবিষয়ে মামলা হয়েছে বলে জানা গেছে। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন চকরিয়ার দক্ষিণ পহরচাঁদার নুরুল ইসলামের ছেলে বিজিবিতে কর্মরত সিপাহী আবু মোহাম্মদ রাফায়েল (৩২), একই ইউনিয়নের শান্তিনগরের নুরুল আলমের ছেলে নোহা চালক মনজুর আলম (৩৩) ও লামার বানিয়ারছড়ার মৃত শামশুল আলমের কন্যা জোবাইদা মুন্নী (২৭)। আবু মোহাম্মদ রাফায়েল ও জোবাইদা মুন্নী সম্পর্কে স্বামী-স্ত্রী বলে পরিচয় দিয়েছে বলে পুলিশ জানায়। এঘটনায় সামিরের বাবা তারেকুল ইসলাম বাদী হয়ে থানায় মামলা করেছেন।
এব্যাপারে চকরিয়া থানার ওসি শাকের মোহাম্মদ যুবায়ের ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, শিশু সামির অপহরণ ঘটনায় বিজিবি সদস্য জড়িত থাকার বিষয়টি ঊর্ধতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়। পরে নির্দেশনা মোতাবেক বিজিবি সদস্যসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আজ তাদের আদালতে উপস্থাপন করা হবে।












