কক্সবাজারের চকরিয়ায় জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখ সমরে থেকে আহত ১০ যোদ্ধাকে আর্থিক অনুদানের চেক প্রদান করা হয়েছে সরকারের পক্ষ থেকে। উপকারভোগী প্রতি যোদ্ধাকে ১ লক্ষ টাকা করে দেওয়া এককালীন অনুদানের চেক তুলে দেওয়া হয়েছে গতকাল রবিবার। এ উপলক্ষে চকরিয়া উপজেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আতিকুর রহমান। উপজেলা প্রশাসন জানায়–জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত চকরিয়ার ১০ যোদ্ধাদের সি ক্যাটাগরিতে ১ লক্ষ টাকা করে আর্থিক অনুদানের চেক হস্তান্তর করা হয়।
অনুদানপ্রাপ্তরা হলেন–উপজেলার খুটাখালী ইউনিয়নের পূর্ব নয়াপাড়া গ্রামের রশিদ আহমদের ছেলে জিয়াউল হক, সাহারবিল ইউনিয়নের মাইজঘোনা মাঝেরপাড়া এলাকার আবদুল খালেক কাজলের ছেলে বোরহান উদ্দিন রিমন, চকরিয়া পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের জসিম উদ্দিনের ছেলে হাবিবুল্লাহ মিজবাহ, ডুলাহাজারা ইউনিয়নের রংমহল এলাকার মো. জাফর আলমের ছেলে মোর্শেদুল হক, চকরিয়া পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ড সোসাইটি পাড়ার নুরুল হকের ছেলে জুনায়েদ খান রাহাত, সুরাজপুর–মানিকপুর ইউনিয়নের মধ্যম সুরাজপুর এলাকার নুরুল আলমের ছেলে মোহাম্মদ হাসান, হারবাং ইউনিয়নের মো. নাজিম উদ্দিনের ছেলে সাকিবুল ইসলাম, কৈয়ারবিল ইউনিয়নের খোঁজাখালী গ্রামের নেছার উদ্দিনের ছেলে মঈনুল হাসান জিহাদ, সুরাজপুর–মানিকপুর ইউনিয়নের ভিলিজার পাড়ার ছৈয়দ আলমের ছেলে মো. আবদুল্লাহ ও চকরিয়া পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের নিজপানখালী গ্রামের মো. জসিম উদ্দিন হেলালীর ছেলে মো. আবদুল্লাহ মাহমুদ। চেক প্রদান অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন–চকরিয়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো. আনোয়ারুল আমিন, উপজেলা প্রকৌশলী মো. গোলাম মোস্তফা, চকরিয়া উপজেলা ছাত্র সমন্বয়ক মোবারক হোসেন জিসান, সাজ্জাদ হোসেন ও সাংবাদিক মুহাম্মদ জিয়াউদ্দিন ফারুক। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত যোদ্ধাদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, মোর্শেদুল হক, হাবিব উল্লাহ মিজবাহ, আবদুল্লাহ ও আবদুল্লাহ মাহমুদ।