নগরীর ইপিজেডে ঘরের চকির নিচ থেকে আকরাম উল্লাহ নামের এক কাভার্ডভ্যান চালকের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে গ্রেপ্তার রোজিনা বেগম রোজি নামের এক নারীকে তিনদিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছেন আদালত। তিনি ও আকরাম উল্লাহ ওই ঘরে স্বামী–স্ত্রী পরিচয়ে বসবাস করতেন। লাশ উদ্ধারের সময় রোজি সেখানে ছিলেন না। গতকাল মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট অলি উল্লাহ রোজির রিমান্ড মঞ্জুর করেন। রোজি বাগেরহাট শরণখোলা থানার রায়েন্দা ইউনিয়নের পোলের হাট খোলা এলাকার মোল্লা বাড়ির মৃত রোস্তম মোল্লার মেয়ে। ইপিজেড এলাকায় পোষাক শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন।
নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (প্রসিকিউশন) কামরুল হাসান আজাদীকে এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করলে ম্যাজিস্ট্রেট তিনদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
আদালতসূত্র জানায়, গত ১ জুলাই আকরাম উল্লাহর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় তার ছেলে রোজির বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করেন। এরই ধরাবাহিকতায় খুলনার দৌলতপুর থানার উত্তর বণিক পাড়া থেকে রোজিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। আদালতসূত্র আরো জানায়, ভিকটিম আকরাম উল্লাহ নোয়াখালী সেনবাগ থানার বাতানিয়া এলাকার বাসিন্দা। তিনি ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান চালাতেন। তার স্ত্রী, দুই ছেলে ও এক মেয়ে সন্তান রয়েছে।












