গ্যাস–বিদ্যুৎ ও পানির সংকটের কারণে শিল্পকারখানায় চাহিদা অনুযায়ী উৎপাদন ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে বলেছেন ব্যবসায়ীরা। একইসঙ্গে গ্যাসের প্রয়োজনীয় চাপ না থাকায় কারখানায় উৎপাদনও কম হচ্ছে বলেও জানান তারা। চট্টগ্রামের বিদ্যুৎ, গ্যাস, টেলিকমিউনিকেশন এবং বিবিধ ইউটিলিটি বিষয়ক স্থায়ী কমিটির প্রথম সভা বিজিএমইএ চট্টগ্রাম অঞ্চলের বিদ্যুৎ–গ্যাস–টেলিকমিউনিকেশন এবং বিবিধ ইউটিলিটি বিষয়ক স্থায়ী কমিটির প্রথম সভায় এসব বিষয় উঠে আসে।
বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) বিজিএমইএ’র সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এই সভায় বক্তারা বলেন, শিল্পাঞ্চলে প্রায়সময় লোডশেডিং হচ্ছে, গ্যাসে চাপও কম। সুয়েটার ইন্ডাস্ট্রিগুলোতে গ্যাসের চাপ কম থাকলে উৎপাদন একেবারেই কম। জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত গ্যাসের স্বপ্লতা থাকে। পিক টাইমে চাপটা কমে যায়। বিদ্যুৎ–গ্যাস ছাড়া তো কোন কারখানা চলে না। এই বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দ্রুত পদক্ষেপ দেওয়া জরুরি। কারণ আরএমজি সেক্টর দেশের অর্থনীতির চালিকা শক্তি। এতে সভাপতিত্ব করেন বিজিএমইএর প্রাক্তন প্রথম সহ–সভাপতি ও বিদ্যুৎ, গ্যাস, টেলিকমিউনিকেশন এবং বিবিধ ইউটিলিটি বিষয়ক স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মঈনউদ্দিন আহমেদ (মিন্টু)। বক্তব্য রাখেন– বিজিএমইএর সহ–সভাপতি মোহাম্মদ রফিক চৌধুরী, বিদ্যুৎ, গ্যাস, টেলিকমিউনিকেশন এবং বিবিধ ইউটিলিটিবিষয়ক স্থায়ী কমিটির পরিচালক ইনচার্জ সৈয়দ মোহাম্মদ তানভীর, বিজিএমইএর পরিচালক সাইফ উল্লাহ মনসুর, এনামুল আজিজ চৌধুরী, রাকিবুল আলম চৌধুরী, কমিটির কো–চেয়ারম্যান ওয়াদুদ মোহা. চৌধুরী, সদস্য আমজাদ হোসেন চৌধুরী, বিজয় শেখ দাশ, শাহেদ সাইফুল আলম, মো. আবদুল বারেক, নওশা আহমেদ, মোহাম্মদ ইছা প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।












