রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসিউরেন্স সেলের (আইকিউএসি) এর আয়োজনে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ ’ বিষয়ক এক কর্মশালার আয়োজন করা হয়। গতকাল শনিবার দীপংকর তালুকদার একাডেমিক ভবনের সম্মেলন কক্ষে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. সেলিনা আখতারের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চ্যুয়ালি প্ল্যাটফর্মে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সদস্য প্রফেসর ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের রিসার্চ সাপোর্ট এন্ড পাবলিকেশনের পরিচালক ড. মো. ফখরুল ইসলাম, ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট কমিউনিকেশনস এন্ড ট্রেনিং (আইএমসিটি) বিভাগের প্রোগ্রামার দ্বীজেন্দ্র চন্দ্র দাশ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ ইউসুফ। প্রধান অতিথি বলেন, স্মার্ট সিটিজেন গড়ার লক্ষ্যে সবাইকে একসাথে কাজ করতে হবে। শিক্ষাকে ধারণ করে গবেষণা চর্চার মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় এগিয়ে যাবে। গবেষণা লব্ধ জ্ঞান কাজে লাগিয়ে শিক্ষা ক্ষেত্র এবং দেশ এগিয়ে যাবে এবং তখনই স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সহায়ক হবে। তথ্য প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে শিক্ষার পরিবেশ সুস্থভাবে পরিচালনা করতে হবে। তিনি বলেন,নতুন নতুন প্রযুক্তির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
ভাইস চ্যান্সেলর বলেন, আমাদের এই তরুণদের প্রযুক্তি ক্ষেত্রে অনেক মেধাবী করে তুলতে হলে পর্যাপ্ত পরিমাণে বিনিয়োগ দরকার। তরুণদের হাত ধরেই প্রযুক্তিনির্ভর উন্নত এবং শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে সক্ষম হবে। তাহলে আমরা আমাদের শিক্ষার্থীদের স্বপ্নের স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে অনেক দক্ষ করে গড়ে তুলতে পারবো। বিশেষ অতিথি ড. মো. ফখরুল ইসলাম বলেন, বর্তমান বিশ্বে শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতাকে কাজে লাগাতে হবে। সেই সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণায় অনেক মনোযোগ দিতে হবে। তাহলে স্মার্ট তরুণ প্রজন্ম আগামীতে দেশকে নেতৃত্ব দিতে সক্ষম হবে।
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের ইনফরমেশন দ্বীজেন্দ্র চন্দ্র দাশ পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে ই–গভর্ন্যান্স ও উদ্ভাবন কর্মপরিকল্পনা ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিষয়ে তুলে ধরেন। তিনি বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য আমাদের দেশের মানুষদের স্মার্ট হতে হবে। সরকারের প্রায় সব দপ্তরে এখন ডি–নথি চালু হয়েছে। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।