চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. শিরীণ আখতার বলেন, কবি নজরুল চট্টগ্রামের সৌন্দর্যে অভিভূত হয়েছিলেন। চট্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের মানুষকে ভালোবেসেছিলেন। এখানে থাকাকালীন সময়ে আমরা তাঁর কাছ থেকে সিন্ধু, বাতায়নপাশে গুবার তরুর সারিসহ অনেকগুলো অনবদ্য রচনা পেয়েছি। যা আজও আমাদের মুগ্ধ করে। নজরুল ছিলেন বাংলা সাহিত্যের বিস্ময়কর এক প্রতিভা। আমরা এখনও তাঁকে পূর্ণাঙ্গরূপে পাইনি। গবেষকদের নজরুল চর্চা আরও বাড়াতে হবে। যাতে তাঁর অনাবিস্কৃত সাহিত্য উন্মোচিত করা যায়।
চট্টগ্রাম একাডেমির ফয়েজ-নুরনাহার মিলনায়তনে মাসব্যাপী অনলাইন বাংলা বইমেলার গতকাল রোববার তেরতম দিনে ‘চট্টগ্রামে নজরুল চর্চা’ শীর্ষক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন। প্রাবন্ধিক-গবেষক ও কলামিস্ট সাখাওয়াত হোসেন মজনুর সভাপতিত্বে সেমিনারে সূচনা বক্তব্য দেন ছড়াকার সৈয়দা সেলিমা আক্তার। ধন্যবাদ বক্তব্য দেন অনলাইন বাংলা বইমেলা পরিষদের আহ্বায়ক শিশুসাহিত্যিক-সাংবাদিক রাশেদ রউফ।
শিশুসাহিত্যিক, কবি ও প্রাবন্ধিক সাঈদুল আরেফীনের সঞ্চালনায় সেমিনারে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন শিশুসাহিত্যিক বিপুল বড়ুয়া, নেছার আহমদ, অধ্যাপক মৃণালিনী চক্রবর্ত্তী, অধ্যক্ষ জাকির হোসাইন, অধ্যাপক সুপ্রতিম বড়ুয়া, অধ্যাপক বশির উদ্দীন কনক, লেখক কায়কোবাদ চৌধুরী, কবি আজিজ রাহমান, সৈয়দা রিফাত আক্তার নিশু, অধ্যাপক বাসুদেব খাস্তগীর, কবি আবুল কালাম বেলাল, মুহাম্মদ মহসীন চৌধুরী, কবি মাহবুবা চৌধুরী, কবি মুকুল চৌধুরী, শর্মীলা চৌধুরী, সংগঠক এম কামাল উদ্দিন, অধ্যাপক গোফরান উদ্দীন টিটু, সংগঠক এস এম আবদুল আজিজ, অনুবাদক ফারজানা রহমান শিমু, প্রাবন্ধিক রেজাউল করিম, শ্রিপা দাশ, তসলিম খাঁ, প্রমুখ। খবর বিজ্ঞপ্তির