দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা (এসএমই) ব্যবসা পরিচালনা করতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন। এসএমই উদ্যোক্তাদের সমস্যা সমাধানে কাজ করবে বলে মন্তব্য করেছেন ফোরাম বাংলাদেশের প্যানেল লিডার রাইজিং ফ্যাশনস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহমুদ হাসান খান (বাবু)। তিনি বলেন, এবারের নির্বাচনে আমাদের ৩৫ জনের প্যানেলে এমনই পাঁচজন আছেন যাদের ব্যবসা সরাসরি এসএমই পর্যায়ে পড়ে। যাদের ইন্ডাস্ট্রি বড় তারা নির্বাচন করছে তা কিন্তু নয়। আমাদের শিহাব (শিহাব–উজ–দোজা) অলরেডি এসএমই, এক্সিট পলিসি ও নন–বন্ডেড নিয়ে কাজ করছে। শিহাব কাজ করা মানেই ফোরামের কাজ। ইতোমধ্যে ৩ শতাধিক এসএমই উদ্যোক্তাদের নিয়ে আমরা মিটিং করেছি। তাদের সমস্যার কথা শুনেছি। ফোরামের গুরুত্বপূর্ণ ১২টি এজেন্ডার মধ্যে একটি বড় এজেন্ডা এসএমই কারাখানাগুলোর সমস্যা সমাধান করা। গত ৭ মে সন্ধ্যায় এমএসএমই খাতের নানা সমস্যার সমাধান খুঁজতে আগ্রাবাদের একটি রেস্টুরেন্টে মতবিনিময় সভার আয়োজন করে ফোরাম চট্টগ্রাম। এই সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন মাহমুদ হাসান খান। সভায় বিজিএমইর সাধারণ সদস্যরা গার্মেন্টসশিল্পে এক্সিট পলিসি, নন–বন্ডেড ও ব্যাংকিংসহ বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে তাঁদের বক্তব্য তুলে ধরেন এবং ফোরাম নেতৃবৃন্দ এসব সমস্যা সমাধানে রূপরেখা তুলে ধরেন। এতে ভার্চুয়ালি বক্তব্য দেন ফোরামের প্রধান সমন্বয়ক ও প্রার্থী ফয়সাল সামাদ, ফোরাম প্রার্থী শিহাব–উজ–দোজা, শিল্পপতি বিজন পাল। ফোরাম প্রার্থী ক্লিফটন গ্রুপের কর্ণধার এমডিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর সঞ্চালনায় এতে চট্টগ্রামের সকল প্রার্থীদের পরিচয় করিয়ে দেন ফোরাম চট্টগ্রামের প্রধান সমন্বয়ক খন্দকার বেলায়েত হোসেন। তারা হলেন– চট্টগ্রাম অঞ্চলের প্যানেল লিডার কেডিএস গ্রুপের কর্ণধার সেলিম রহমান, এলার্ট ফ্যাশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাইফুল্লাহ মনসুর, চৌধুরী গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রফিক চৌধুরী বাবলু, ক্লিফটন গ্রুপের কর্ণধার এমডিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী, এশিয়ান গ্রুপের উপ–ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাকিফ আহমেদ সালাম, এইচকে টিজি গার্মেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এনামুল আজিজ চৌধুরী, লাকি গ্রুপের চেয়ারম্যান এমদাদুল হক চৌধুরী, রিটজী গ্রুপের পরিচালক মির্জা আকবর আলী চৌধুরী খোকন ও দ্য নীড এ্যাপারেলস (প্রা.) লিমিটেডের চেয়ারম্যান রিয়াজ ওয়ায়েজ। সভায় চট্টগ্রামের বিভিন্ন কারখানার ৭০ জনেরও বেশি মালিক অংশ নেন। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।