জনস্বাস্থ্য অধিকার রক্ষা কমিটির সদস্য সচিব ডা. সুশান্ত বড়ুয়া বলেন, পরিস্থিতি সাপেক্ষে কঠোর লকডাউন ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। তা না হলেতো হাসপাতালে জায়গা দেওয়া যাবে না। লকডাউনের কড়াকড়ির বিষয়টা মনিটরিং করতে হবে। এভাবে অন্তত দুই সপ্তাহ যদি কঠোর অবস্থানে থাকা যায়, তবে করোনার প্রকোপ কমে আসবে। তারপর অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। তবে খেয়াল রাখতে হবে, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের সরবরাহ যেন অব্যাহত থাকে।