ইডিইউ উপাচার্য প্রফেসর মুহাম্মদ সিকান্দার খান বলেছেন, সবার জন্য নিরাপদ পানি ও পয়ঃনিষ্কাশনের সুব্যবস্থার অভাবে শ্রেণি বৈষম্যের নতুন মাত্রা হিসেবে যোগ হয়েছে বিশেষত শহরতলিতে বসবাসকারীদের মধ্যে। নিরাপদ পানি সরবরাহে সরকারি সেবা প্রদানকারী সংস্থাগুলোর সাধারণ জনগণের সাথে পেরে না উঠার একমাত্র কারণ নাগরিকদের প্রকৃষ্ট জ্ঞানের অভাব ও নিজ নিজ অবস্থান থেকে সচেতনভাবে দায়িত্ব পালন না করা। ব্যক্তি পর্যায়ে সকল নাগরিকদের যত্রতত্র আবর্জনা না ফেলা ও সরবরাহ লাইনের পানির যথেচ্ছ ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। এসডিজি ইয়ুথ ফোরামের উদ্যোগে ‘নিরাপদ পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন’ শীর্ষক ভার্চুয়াল ওয়েবিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ওয়েবিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন চবি প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ও হালদা রিভার রিসার্চ ইনস্টিটিউটের কো-অর্ডিনেটর ড. মনজুরুল কিবরীয়া। ফোরাম সভাপতি নোমান উল্লাহ বাহারের সভাপতিত্বে ও মিনহাজুর রহমান শিহাবের সঞ্চালনায় গত ১৮ মার্চ আলোচনায় প্যানেল আলোচক ছিলেন ইসলামী ব্যাংক কার্যনির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান ও হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ সেলিম উদ্দীন। পাউবোর উপ-প্রধান কর্মকর্তা মো. বেলাল উদ্দিন বিশ্বাস, বিজ্ঞানী মোহাম্মদ হুমায়ুন কবীর, হাসান খান, সাংবাদিক তারেক সালাউদ্দিন, সোহেল আখতার খান, চবি সায়েন্টিফিক সোসাইটির সভাপতি দিবস দেব প্রমুখ। ড. সেলিম উদ্দীন বলেন, পুরো বিশ্বের মত বাংলাদেশেও এসডিজি-৬ অর্জনের মূল অন্তরায় নিরাপদ পানির ঘাটতি, ঝুঁকি, অভিগম্যতা, পানির সঠিক গুণগত মানের অনিয়ন্ত্রণ এবং পানির উৎস সমূহের নানামুখী দূষণ ও দখল। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।