বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমার বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা। তিনি যেমন মানুষকে ভালোবাসায় কোমল তেমনি সাহসী দক্ষ নেতা তা দেশ রক্ষার বিভিন্ন পদক্ষেপে দেখা যায়। প্রতিরক্ষায় দেশের বর্তমান স্বাধীন দেশ কিন্তু একদিনেই হয়নি। বহু রক্তক্ষয়ী সংর্ঘষের শেষে দেশ স্বাধীন হয়। স্বাধীনতা দিবসের গুরুত্ব কম নয়। ৭ই মার্চের ভাষণ আজ ও বাঙালিদের চিরচেনা বক্তব্য যা অনুপ্রেরণায় বলিষ্ঠ কণ্ঠে সংগঠিত হবার দিক নির্দেশনা দিয়ে যায়। ২৬ শে মার্চের পর পর বাঙালিরা সেনা সদস্য পুলিশ সদস্যসহ অন্যান্য প্রশিক্ষিত বাহিনীর সদস্যরা শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সক্ষম হয় বঙ্গবন্ধুর ডাকে। মুক্তিযুদ্ধে ৯ মাস এসব প্রশিক্ষিত ইউনিট একটা শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তোলে মুক্তিবাহিনী সারা দেশের মানুষ প্রত্যক্ষ পরোক্ষ ভাবে অংশগ্রহণ করে। ৯ মাসের মাথায় পাকিস্তানের ৯৩ হাজার সৈন্য বাংলার মাটিতে আত্মসমর্পণ করে। বাঙালি পেয়েছে স্বাধীনতা। তারজন্য বাঙালি আজ গর্বিত।