চসিক মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেছেন, বর্ষা মৌসুম শুরুর আগেই যেখানে জলজট হতে পারে সেখানকার স্বাভাবিক পানি চলাচল ও নিষ্কাষণের প্রতিবন্ধকতা অপসারণসহ নালা-নর্দমা-খালে আবর্জনা ও মাটি মুক্তকরণের কাজ ক্রাশ প্রোগ্রামের অধীনে চলমান থাকবে। এ ছাড়া জলাবদ্ধতা নিরসনে সেনা বাহিনীর তত্ত্বাবধানে মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নে চাক্তাই খালের যে সকল স্থানে বাঁধ দেয়া হয়েছে সেখান থেকে জমাট পানি সরে যেতে বিকল্প পথ তৈরি করতে প্রকল্প কর্তৃপক্ষকে পরামর্শ দেয়া হয়েছে। তাহলে এ বছর নগরীর জলাবদ্ধতা না হলেও জলজট সমস্যা প্রকট হবে না।
তিনি গতকাল শনিবার চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রামের অংশ হিসেবে নগরীর বহদ্দারহাট মোড় থেকে বাড়াইপাড়া রাস্তার মুখ পর্যন্ত বড় নালা থেকে জমাট আবর্জনা ও মাটি মুক্তকরণ এবং পরিচ্ছন্ন কার্যক্রম চলাকালে ভার্চুয়ালি নগরবাসীর উদ্দেশ্যে একথা বলেন। তিনি আরো বলেন, নগরীর যে অংশে বর্ষায় স্থায়ী জলজট হয় সেখানকার মোট নালা-নর্দমা-খালের ৫০ শতাংশ যদি পানি প্রবাহ পথ বাঁধামুক্ত করা সম্ভব হয় তা হলে বর্ষায় জলাবদ্ধতা সমস্যা সহনীয় মাত্রায় থাকবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন-অতিরিক্ত প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা মোর্শেদুল আলম চৌধুরী, নির্বাহী প্রকৌশলী আবু সিদ্দিক, পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা প্রণব শর্মা। তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী তৌহিদুল ইসলামের নেতৃত্বে নগরীর কয়েকটি স্থানে প্যাচ ওয়ার্ক কার্যক্রম চলমান রয়েছে এতে প্রকৌশল বিভাগের দায়িত্বশীল কর্তকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।











