উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি, সাবেক এমপি এম এ ওহাবের ১২তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে স্মরণ সভা ও মুক্তিযোদ্ধা সম্মাননা প্রদান গতকাল সোমবার চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল খালেক মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা, প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. অনুপম সেন।
তিনি বলেন, এম এ ওহাব ছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ ও সততার প্রতীক। আজীবন বঙ্গবন্ধুর আদর্শে জীবন ধারণ করে তিনি হয়েছেন একজন আদর্শিক চেতনার বাতিঘর। তার জীবনাদর্শ থেকে আজকের প্রজন্মের অনেক কিছু শেখার আছে। আজকের দিনে জননেতা এম এ ওহাব এর মতো রাজনীতিবিদের বড় প্রয়োজন। সভায় বক্তারা এম এ ওহাবকে রাষ্ট্রীয় সম্মাননা একুশে পদক বা স্বাধীনতা পুরস্কার প্রদানের জন্য সরকারের প্রতি দাবি জানান। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি অ্যাডভোকেট মো. মুজিবুল হক, চট্টগ্রাম নাগরিক ফোরামের মহাসচিব মো. কামাল উদ্দিন, জাতীয় শ্রমিক লীগ মহানগর সভাপতি হাবিবুর রহমান হাবিব। কৃতজ্ঞতা জানান তাঁর সন্তান ও ফতেপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মো. জায়নুল আবেদীন।মো. জসিম উদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সভায় এম এ ওহাব এমপি স্মারক সম্মাননা গ্রহণ করেন মুক্তিযোদ্ধা মঈন উদ্দীন খান বাদল (মরণোত্তর),মুক্তিযোদ্ধা শেখ মো. দেলোয়ার (মরণোত্তর), গেরিলা মুক্তিযোদ্ধা ফজল আহমেদ, এস. এম. সেলিম। স ম জিয়াউর রহমানের সঞ্চালনায় এতে বক্তব্য রাখেন এ এফ মোহাম্মদুর রহমান, এম এ সালাম, সৈয়দা সাহেদা সুলতানা, মো. হাসান মুরাদ, সজল দাশ, মোহাম্মদ ইকবাল, এস, এম ফরহাদ আলী, চৌধুরী জসিমুল হক, শিবু কুমার দাশ, রবিউল ইসলাম জাহাঙ্গীর, মোহাম্মদ ইউসুফ, অ্যাডভোকেট মো. ফখরুদ্দিন জাবেদ, হারুনর রশিদ, আব্দুল হান্নান হীরা, স্বপন সেন, আনন্দ বোধি ভিক্ষু, বিপ্লব বিজয়, মোহাম্মদ ইউনুস, মোহাম্মদ হোসেন, আব্দুল মান্নান, হানিফুল ইসলাম চৌধুরী, মোহাম্মদ আইয়ুব, লিয়াকত হোসেন ও ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ এমরান। শেষে এম এ ওহাবের জন্মশতবর্ষ উদযাপন পরিষদে ড. অনুপম সেন কে চেয়ারম্যান, এটিএম পেয়ারুল ইসলাম কে নির্বাহী চেয়ারম্যান ও স ম জিয়াউর রহমানকে প্রধান সমন্বয়কারী করে ১০১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা করা হয়। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।