‘হ্যাঁ, খবরটি শুনেছি। গাজী ভাইয়ের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথাবার্তা হচ্ছে। আকস্মিকভাবে দুঃসংবাদটি পেলাম। এত বড় শোক নেওয়া ভীষণ কষ্টকর, অনেক বেশি ভারী মনে হচ্ছে। আমাকে যদি পরে ফোন করে তাহলে ভালো হয়! এভাবেই কথাগুলো বলেন বরেণ্য সংগীতশিল্পী কুমার বিশ্বজিৎ। সংগীতাঙ্গনের অন্য শিল্পীদের মতো তার চলে যাওয়া মেনে নিতে পারছেন না কুমার বিশ্বজিৎ। গাজী মাজহারুল আনোয়ার এক ছেলে ও এক মেয়েকে রেখে গেছেন। তার মেয়ে দিঠি আনোয়ার একজন কণ্ঠশিল্পী, বর্তমানে দেশের বাইরে আছেন। মেয়ে দেশে ফিরলে গাজী মাজহারুল আনোয়ারের দাফন সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছেন ছেলে সারফরাজ আনোয়ার।