এই দিনে

| রবিবার , ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ at ১০:৩৯ পূর্বাহ্ণ

১৭৯৩ মার্কিন অর্থনীতিবিদ হেনরি চার্লস কেরির জন্ম।

১৭৯৭ শিক্ষাবিদ, বহুভাষাবিদ ও বাংলা মুদ্রণ শিল্পের পথিকৃৎ উইলিয়াম ইয়েট্‌সের জন্ম।

১৮০২ হাঙ্গেরীর গণিতজ্ঞ ইয়ানোস বলিয়াইএর জন্ম।

১৮৫২ নোবেলজয়ী (১৯০৩) ফরাসি পদার্থবিদ আঁতোয়ান আঁরি বেকরেলের জন্ম।

১৮৫৭ ইংরেজ উদ্ভাবক ও বিমানপুরোধা জর্জ কেইলির মৃত্যু।

১৮৫৯ পোলিশ ভাষাতাত্ত্বিক লুদভিক জামেন হফএর জন্ম।

১৮৬০ নোবেলজয়ী (১৯০৩) ডেনিশ চিকিৎসক নীলস রাইবার্গ ফিনসেনের জন্ম।

১৮৭০ মার্কিন স্থপতি জোসেক হফম্যানের জন্ম।

১৮৮৮ মার্কিন নাট্যকার ম্যাক্সওয়েল অ্যান্ডারসনের জন্ম।

১৮৯৬ নোবেলজয়ী (১৯৪৭) চেক জৈবরসায়নবিদ কার্ল কোরির জন্ম।

১৯০৩ জাপানি চলচ্চিত্রকার ইয়াসুজিরো ওজুর জন্ম।

১৯০৬ কবি বন্দে আলী মিয়ার জন্ম।

১৯১৬ ভার্দুনের যুদ্ধের অবসান হয়। নিহতের সংখ্যা ৭ লক্ষ।

১৯১৬ নোবেলজয়ী (১৯৬২) ব্রিটিশ জীবপদার্থবিদ মরিস উইলকিন্সের জন্ম।

১৯২৫ প্রগতিবাদী সমাজসেবী শশীপদ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যু।

১৯২৮ ব্রিটেনে সর্বপ্রথম টিভি নাটক প্রদর্শিত হয়।

১৯২৯ কলকাতায় কবি নজরুলকে গণসংবর্ধনা দেয়া হয়।

১৯৩৫ কমনওয়েলথ অব ফিলিপিনসএর উদ্বোধন হয়।

১৯৪০ লেখক মোহাম্মদ এয়াকুব আলী চৌধুরীর মৃত্যু।

১৯৪১ আজাদ হিন্দ ফৌজ গঠিত হয়।

১৯৪১ জার্মান নাৎসি বাহিনী ফরাসি কমিউনিস্ট নেতা গাব্রিয়েল পেরিকে মৃত্যুদণ্ড দেয়।

১৯৫০ উপমহাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামী ও জাতীয়তাবাদী নেতা বল্লভভাই প্যাটেলের মৃত্যু।

১৯৫৮ নোবেলজয়ী (১৯৪৫) অস্টীয় পদার্থবিদ ভোলফগ্যাং পাউলির মৃত্যু।

১৯৬১ ইজরাইলে ইহুদিদের বিরুদ্ধে অপরাধের বিচারে আডল্‌ফ্‌ আইখমান অভিযুক্ত হন।

১৯৬১ জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ জাতিসংঘে চীনের অন্তর্ভুক্তির পক্ষে ভোট দেয়।

১৯৬৫ বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড়ে ১০ হাজার লোকের প্রাণহানি ঘটে।

১৯৬৬ খ্যাতনামা চলচ্চিত্র পরিচালক ওয়াল্ট ডিজনির মৃত্যু।

১৯৭৭ জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক দল (জাগ দল) গঠিত হয়।

১৯৮২ আচার্য বিনোবা ভাবের মৃত্যু।

১৯৮৮ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পিএলওর সঙ্গে সরাসরি সংস্রবের ক্ষেত্রে ১৩ বছরের নিষেধাজ্ঞা প্রতা্যাহার করে নেয।

১৯৯৩ সাত বছর আলোচনার পর ১১৭ টি দেশ গ্যাট চুক্তিতে সম্মত হয়।

১৯৯৩ ইংল্যান্ডের সঙ্গে আয়ারল্যান্ডের আত্মনিয়ন্ত্রণ অধিকারের স্বীকৃতিসূচক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

পূর্ববর্তী নিবন্ধস্বাস্থ্য খাতের অনিয়ম-দুর্নীতি দূর করা অত্যন্ত জরুরি
পরবর্তী নিবন্ধডা. ফজলে রাব্বি : প্রগতিমনস্ক, সংস্কৃতিবান ব্যক্তিত্ব