এই দিনে

| রবিবার , ১০ নভেম্বর, ২০২৪ at ৪:৪০ পূর্বাহ্ণ

১৪৮৩ জার্মান ধর্মতত্ত্ববিদ ও প্রচেস্ট্যান্ট ধর্ম সংস্কারক মার্টিন লুথারএর জন্ম।

১৪৯৩ ক্রিস্টোফার কলম্বাস দ্বিতীয় সমুদ্রযাত্রায় অ্যান্টিগুয়া আবিষ্কার করেন।

১৪৯৩ সুইস চিকিৎসক প্যারাসেলসাসের জন্ম।

১৬৯৭ ইংরেজ চিত্রকর ও খোদাইশিল্পী উইলিয়াম হোগার্থএর জন্ম।

১৬৯৮ কলকাতা, সুতানুটি ও গোবিন্দপুরের মালিকানা ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির হাতে চলে যায়।

১৭৫৯ বিশিষ্ট জার্মান কবি ও নাট্যকার ফ্রিডরিক শিলার মৃত্যু।

১৭৬৩ ভারতে ফরাসি ঔপনিবেশিক অধিকর্তা ফ্রাঁসোয়া দ্যুপ্লেক্স্‌এর মৃত্যু।

১৭৯৮ সেনেফেল্ডার লিথোগ্রাফিক মুদ্রণযন্ত্র পেটেন্ট করেন।

১৮২২ বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান গ্রন্থ রচনার পথিকৃৎ ও স্মৃতিশাস্ত্রের ব্যাখ্যাতা ফেলিক্স কেরির মৃত্যু।

১৮৩৪ আর্জেন্তিনীয় কবি হোসে এর্নান্ডেস্‌এর জন্ম।

১৮৪৮ জাতীয়তাবাদী রাজনীতিবিদ স্যার সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম।

১৮৫৪ কবি ও সমালোচক প্রিয়নাথ সেনএর জন্ম।

১৮৫৯ অস্ট্রিয়া ও সার্ডিনিয়ার মধ্যে শান্তি স্থাপনের লক্ষ্যে ‘জুরিখ চুক্তি’ স্বাক্ষরিত হয়।

১৮৮০ ইংরেজ ভাস্কর স্যার জ্যাকব এপস্টিনের জন্ম।

১৮৮৭ জার্মান ঔপন্যাসিক আর্নল্ড ৎসোভিগ্‌এর জন্ম।

১৮৯১ ফরাসি কবি আর্তুর র‌্যাঁবোর মৃত্যু।

১৮৯৩ সাংবাদিক ও সমালোচক অমল হোমের জন্ম।

১৯০৩ ঐতিহাসিক নরেন্দ্রকৃষ্ণ সিংহ রাজশাহীর নাটোরে জন্ম গ্রহণ করেন।

১৯০৮ বিপ্লবী কানাইলাল দত্তের ফাঁসি কার্যকর হয়।

১৯১৯ লন্ডন ও প্যারিসের মধ্যে বিমান ডাক চলাচল শুরু হয়।

১৯৩৩ প্রগতিবাদী লেখক দীপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম ঢাকার বিক্রমপুরে।

১৯৩৮ আধুনিক তুরস্কের জনক ও স্থপতি মোস্তফা কামাল পাশার মৃত্যু।

১৯৪০ গ্রিক বাহিনী ইতালীয়দের আলবেনিয়ায় পিছু হটিয়ে দেয়।

১৯৪৪ চীনা জাতীয়তাবাদী রাজনীতিবিদ ওয়াং চিংওয়েইএর মৃত্যু।

১৯৮২ পৃথিবীতে ১৯১০ সালের পর আবার হ্যালির ধূমকেতু দেখা গেল।

১৯৮২ সোভিয়েত ইউনিয়নের রাষ্ট্রপ্রধান লিওনিদ ব্রেজনেভের জীবনাবসান।

১৯৮৭ বাংলাদেশে সামরিক স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে অংশ নিয়ে নূর হোসেন শহীদ হন।

১৯৮৮ জর্জ বুশ মার্কিন রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন।

১৯৮৯ পূর্ব ও পশ্চিম জার্মানির বিভাজনের প্রতীক বার্লিন দেয়াল বহু জায়গায় ভেঙে দেওয়া হয়।

১৯৯১ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের অঙ্গন থেকে একুশ বছর নির্বাসন শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট দল আবার প্রথম আন্তর্জাতিক খেলায় অংশ নেয় কলকাতার ইডেনে ভারতের বিরুদ্ধে।

১৯৯৪ ইরাক আনুষ্ঠানিকভাবে কুয়েতকে সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকার করে নেয়।

পূর্ববর্তী নিবন্ধনদী ও খাল দখলদারদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ নিন
পরবর্তী নিবন্ধশহীদ নূর হোসেন দিবস