সমাবর্তনে অংশ নেওয়া বাংলা বিভাগের ১৮–১৯ সেশনের সদ্য মাস্টার্স শেষ করা জাহিদ হাসান মিহাদ বলেন, সমাবর্তনে সনদ হাতে পাওয়ার সেই মুহূর্ত ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। মা–বাবার হাসিমুখ দেখে জীবনের সবচেয়ে বড় পুরস্কার পেয়েছি বলে মনে হলো। তবে মনে এক ধরনের শূন্যতা কাজ করছিল। যে ক্লাসরুমে বসে স্বপ্ন বুনেছি, সেই ভবন পেছনে পড়ে রইল। ক্যাম্পাসের প্রতিটি কোণ এখন স্মৃতির খাতায় বন্দি। জীবন এগোচ্ছে, কিন্তু চবির দিনগুলো হৃদয়ের গহীনে রয়ে যাবে চিরকাল। আমরা সবচেয়ে সৌভাগ্যবান ব্যাচ বলে মনে করি। আমাদের অনেক সিনিয়র প্রায় এক দশক পর সমাবর্তন পাচ্ছেন। সেই জায়গায় এখনো ক্যাম্পাস ছাড়িনি কিন্তু সমাবর্তন পেয়ে গেলাম। এটা অনেক ভাগ্যের ব্যাপার। তিনি বলেন, ক্যম্পাসে যেভাবে সমাবর্তন ঘিরে সাজানো হয়েছে, আলোকসজ্জা করা হয়েছে, ঝুলন্ত ব্রিজ, পুরাতন অডিটোরিয়াম খুলে দেওয়া; সব মিলিয়ে অসাধারণ প্রস্তুতি নিয়েছে প্রশাসন। প্রশাসনিক দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিরাও অনেক পরিশ্রম করছেন অনুষ্ঠান সফল করার জন্য।