ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সহিংসতায় অস্বস্তিতে থাকার কথা জানিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদা বলেছেন, গোলযোগ এড়াতে রাজনৈতিক দলগুলোরও সক্রিয় ভূমিকা থাকা দরকার।
গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাদের যে অনেকগুলো ঘটনা ঘটে গেছে, তাতে আমরা বিব্রত, সেটা নিয়ন্ত্রণের জন্য আমরা কমিশনারদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করে মাঠপর্যায়ে যারা জড়িত তাদের প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা দেব। খবর বিডিনিউজের।
ইউপি নির্বাচনের প্রথম ধাপে ২১ জুন ২০৪টি ইউপি এবং ২০ সেপ্টেম্বর ১৬০টি ইউপির ভোট হয়।
সে সময় বিভিন্ন স্থানে বিচ্ছিন্ন গোলযোগ ঘটে, প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের সমর্থকদের সংঘাতে প্রাণহানিও হয়। এ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে ৮৪৮ ইউপির ভোট হবে ১১ নভেম্বর। তৃতীয় ধাপে ১০০৭ ইউপির ভোট হবে ২৮ নভেম্বর। এ দুই ধাপের পরিস্থিতি যাতে ভালো থাকে, সেজন্য বৃহস্পতিবার আইন শৃঙ্খলা বিষয়ক বৈঠক করবে নির্বাচন কমিশন।