জলবায়ু রক্ষার জন্য প্রত্যেক মানুষকে নিরলসভাবে কাজ করতে হবে। পুকুর ভরাট বন্ধ করতে হবে। পুকুর চারপাশ পরিষ্কার রাখতে হবে। দেখা যায় পুকুরে কচুরীপানা ও ময়লা আবর্জনায় ভরা। এগুলোকে সিটি কর্পোরেশনকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। ধানের জমি ভরাট করা চলবে না। পাহাড় কাটা বন্ধ করতে হবে। বন উজাড় করা চলবে না। পরিবেশ দূষণ বন্ধ করতে হবে। পলিথিন ফ্যাক্টরি বন্ধ করে দিতে হবে। তা না হলে পলিথিন একদিন বিশ্বের জন্য হুমকীস্বরূপ দেখা দিবে। এই পলিথিন পোড়ানো ছাড়া মাটি পর্যন্ত গ্রহণ করে না। তাহলে এই পলিথিন অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে। নদ-নদী, পাহাড়-সমুদ্রে শুধু পলিথিন আর পলিথিন। খবরে দেখলাম ২০৩০ সালে আইন আসছে বন উজাড় বন্ধে। আসলে কী সম্ভব? বড় বড় দালান হচ্ছে, কিন্তু একটি গাছের চারা রোপণ করা হচ্ছে না। তাহলে কিভাবে জলবায়ু নিরসন সম্ভব? পরিশেষে কর্তৃপক্ষের কাছে বিশেষ অনুরোধ থাকবে, পলিথিন বন্ধ করুন। প্রকৃতি হেসে-কুলে বেড়াবে, পাখিরা গান গাইবে মনের সুখে। আসুন এক সুরে বলি, প্রকৃতিকে বাঁচাই।
রাজীব হোড় (রাজু), যুধিষ্ঠির মহাজন বাড়ী, দক্ষিণ কাট্টলী, চট্টগ্রাম-৪২১৯।