কাদেরিয়া তৈয়্যবিয়া সুন্নিয়া সংগঠনের উদ্যোগে আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়ব শাহের সালানা ওরশ ও সংগঠনের ৪০ বছর পূর্তি উৎসব মোহাম্মদ শফিকুল আলম চৌধুরীর সভাপতিত্বে শনিবার চন্দনাইশ মোহাম্মদপুরস্থ তৈয়্যবিয়া মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়।
মোহাম্মদ সোহেল রানার সঞ্চালনায় এতে প্রধান অতিথি ছিলেন গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশের চেয়ারম্যান পেয়ার মোহাম্মদ।
প্রধান বক্তা ছিলেন চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের সদস্য আবু আহমেদ চৌধুরী জুনু, প্রধান আলোচক ছিলেন জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া কামিল মাদরাসার মুদাররিস মাওলানা মুহাম্মদ জয়নুল আবেদীন কাদেরী, বিশেষ অতিথি ছিলেন চন্দনাইশ উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা সোলাইমান ফারুকী, জোয়ারা ইউপি চেয়ারম্যান আমিন আহমেদ চৌধুরী রোকন, উপজেলা গাউসিয়া কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক তালুকদার, মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন শিবলী, মোহাম্মদ আবু জাফর ভূঁইয়া, মোহাম্মদ নাজিম উদ্দীন, মাওলানা মুহাম্মদ ইকবাল হোসাইনী, মাওলানা হাফেজ জাবের মাহমুদ কাদেরী, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আবুল কাসেম মোহাম্মদ আবুল কালাম ভূঁইয়া, ডা. কাজী মোহাম্মদ মহিউদ্দীন, মাওলানা আবু মুহাম্মদ মিশকাতুল ইসলাম মুজাহেদী, মোহাম্মদ লিয়াকত, মোহাম্মদ আবদুল গাফ্ফার সুমন, মাওলানা মুহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম, মোহাম্মদ হোসেন চৌধুরী, মোহাম্মদ নূরুল ইসলাম প্রমুখ। মাহফিলে আরো উপস্থিত ছিলেন মোহাম্মদ ফারুকুল আলম চৌধুরী, মোহাম্মদ শফিউল আজম পারভেজ, মোহাম্মদ সরোয়ার উদ্দীন, মোহাম্মদ শাহনেওয়াজ চৌধুরী শুভ, মাওলানা মুহাম্মদ ইব্রাহীম, মাওলানা মুহাম্মদ আলী আকবর, মোহাম্মদ গোলাম কিবরিয়া ডিবলু, মোহাম্মদ হারুনুর রশীদ, মোহাম্মদ পেয়ারু, মোহাম্মদ আসমাউল হাসনাত ইরফান, মোহাম্মদ নাদিম, মোহাম্মদ রাকিবুর রহমান প্রমুখ।
এ সময় বক্তারা বলেন, পীরে কামেল হযরত আল্লামা তৈয়ব শাহ (রা) ছিলেন আধ্যাত্মিক জগতের একজন সিদ্ধপুরষ। যাঁর আধ্যাত্মিকতার কোমল পরশে অসংখ্য দিকভ্রান্ত মানুষ পেয়েছে মুক্তির ঠিকানা। তিনি ছিলেন সত্যানুসন্ধানী মানুষের নিরাপদ আশ্রয়স্থল। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।