বিএনপির সাবেক যুগ্ম মহাসচিব মো. আসলাম চৌধুরী বলেছেন,বিগত ১৫টি বছর জাতির ভোটাধিকারকে ছিনতাই করে গণতন্ত্র ও বাক স্বাধীনতাকে হত্যা করেছিল স্বৈরাচারী হাসিনা সরকার। তারা ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করতে দেশে জাতীয় থেকে স্থানীয় নির্বাচনকে তাদের সন্ত্রাসী বাহিনীর প্রশিক্ষণ ক্যাম্প তৈরি করে জনগণের ভোট ডাকাতি করে ক্ষমতা দখল করেছিল। সেই কারণে তাদের বিরুদ্ধে কথা বললে তাদের মুখ বন্ধ করার জন্য গুম,খুন,নির্যাতন,নিপীড়ণের শাসন ব্যবস্থা চালু করেছিল। দেশের জনগণ রাষ্ট্রের মালিক হয়েও তারা গণহারে মামলা হামলার শিকার হয়েছিল স্বৈরাচারী হাসিনার নির্দেশে। তার অন্যায় অত্যাচারের বিরুদ্ধে ছাত্র জনতা ঐক্যবদ্ধ ভাবে এই স্বৈরাচারী হাসিনার পতন ঘটিয়েছে। এ দেশের জনগণ আর কোন অবৈধ নির্বাচন মেনে নেবে না। তিনি আরো বলেন,আর কোনো রাতের ভোট এদেশে হতে দেওয়া হবে না
তিনি গতকাল রোববার তাঁর ফৌজদারহাটস্থ বাসভবনে সীতাকুণ্ড পৌরসভা বিএনপি আয়োজিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন। পৌরসভা বিএনপির আহবায়ক জাকির হোসেনের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব সালেহ আহমেদ সলুর সঞ্চালনায় এতে বক্তব্য রাখেন উত্তর জেলা বিএনপির যূগ্ম আহবায়ক কাজী সালাউদ্দিন, উপজেলা বিএনপির আহবায়ক ডা. কমল কদর, সদস্য সচিব কাজী মহিউদ্দিন,ইউসুপ নিজামী, শামসুল আলম আজাদ, মুক্তিযোদ্ধা আবুল মনছুর, মোজাহের উদ্দিন আশরাফ, নাছির উদ্দিন, মো. সেলিম, মো. বাবুল,আবু সিদ্দিক বাল্লা, মো. রুবেল, সাইফুল ইসলাম, মোস্তফা, আলমগীর ইমরান, শামসুল আলম, শহিদুল্লাহ, কামরুল, আবুল কালাম জামশেদ, মোস্তাফিজুর রহমান, আলাউদ্দিন, রফিক, সোহাগ, আবু বক্কর, ছালাউদ্দিন, বখতিয়ার উদ্দিন, মো. আলী, অমলেন্দু কনক, জিয়া উদ্দিন, মামুন রেজা, মো. সাদেক, আফসার, হান্নান, মাকসুদা বেগম,ফজিলেতুন নেছা হোসনা, ইসমাইল হোসেন,জিকু সাকিল প্রমুখ।
