দেশের আবাসন শিল্পে নিজেদেরকে আস্থার জায়গায় নিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে সানম্যার প্রোপার্টিজ। বিশ্বমানের বাসযোগ্য অ্যাপার্টমেন্ট নির্মাণ করে চট্টগ্রাম ও ঢাকার আবাসন খাতের ধারণা পাল্টে দেয়া হয়েছে। ইউরোপীয় স্টান্ডার্ড অনুসরণ করে সানম্যার ইতোমধ্যে চট্টগ্রামের এক নম্বর রিয়েল এস্টেট কোম্পানি হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছে।
নগরীর পশ্চিম খুলশীর এয়াকুব ফিউচার পার্কের সানম্যার অর্চাড গার্ডেন প্রকল্পে সিনিয়র সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলা হয়। এতে সানম্যার প্রোপার্টিজের বিভিন্ন তথ্য উপস্থাপন করেন কোম্পানির পরিচালক দারিন হক। বক্তব্য দেন সিনিয়র এঙিকিউটিভ ডিরেক্টর সেলিম বিন সালেহ, হেড অব অপারেশন আহসানুল বারী, ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর মেহেদী হাসান, সিনিয়র জিএম শেখ সিরাজ, ডিজিএম মোহাম্মদ আইয়ুব, ব্র্যান্ড অ্যান্ড মার্কেটিং ম্যানেজার আন্দালিব রহমান, স্থপতি শ্রাবস্তী দাশ ও স্থপতি আতেসিন রোখসানা।
আবাসন শিল্পের সার্বিক অবস্থা তুলে ধরে দারিন হক বলেন, এটি একটি বিশাল ক্ষেত্র। এই ক্ষেত্রে লক্ষ লক্ষ মানুষ জড়িত। দেশের অবকাঠামো উন্নয়নে আবাসন শিল্পের সাথে জড়িত ব্যবসায়ীদের অনেক বড় ভূমিকা রয়েছে।
সানম্যার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, চট্টগ্রামের আবাসন শিল্পে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা সানম্যার ইতোমধ্যে ১৬১৭টি বাড়ি, ৫১৮টি দোকান এবং ৪১টি অফিস ডেভেলপ করেছে। আরো ২২১৫ বাড়ি, ১১২৪টি দোকান এবং ৯টি অফিস স্পেসের নির্মাণ কাজ চলছে কিংবা শুরু হবে। সানম্যার চট্টগ্রামের সবচেয়ে উঁচু আবাসিক টাওয়ার নির্মাণ করেছে। ৩২ তলা কমার্শিয়াল টাওয়ার নির্মাণ করে চট্টগ্রামের সর্বোচ্চ বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণের গৌরবও সানম্যারের।
দীর্ঘসময় গুণগত মান ধরে রেখে এই সেক্টরে সেবা দেয়ার জন্যই সানম্যার রিহ্যাবের গোল্ড মেডেল অর্জনকারী কোম্পানি। ভবিষ্যতেও সানম্যার নিজেদের মান, কমিটমেন্ট এবং সেবা ধরে রেখে অগ্রসর হতে চায়। চট্টগ্রামের মানুষ, প্রশাসন এবং মিডিয়ার অকুণ্ঠ সমর্থন সানম্যারকে সামনের দিনগুলোতেও এগিয়ে নেবে। অনুষ্ঠানে সিনিয়র সাংবাদিকবৃন্দ নিজেদের মতামত তুলে ধরেন।