আনন্দী সঙ্গীত একাডেমি আয়োজিত পণ্ডিত বিজন কুমার চৌধুরীর স্মরণে উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত সমারোহ–টিআইসিতে ২২ ও ২৩ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম দিন অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন মোহনবীণা শিল্পী দোলন কানুনগো। সভাপতিত্ব করেন অনুষ্ঠান উদযাপন পরিষদের আহ্বায়ক দোলন দেব। অতিথি ছিলেন সংগীতশিল্পী রিয়াজ ওয়ায়েজ এবং আর্য্য সঙ্গীত সমিতির উপাধ্যক্ষ শিল্পী মৃণালিনী চক্রবর্ত্তী। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন একাডেমির সাধারণ সম্পাদক সুরজিৎ সেন। বক্তব্য রাখেন অনুষ্ঠান উদযাপন পরিষদের সদস্য সচিব শান্তা চৌধুরী। দ্বিতীয় দিন মঙ্গলবার আনন্দী সঙ্গীত একাডেমির সভাপতি বিশুতোষ তালুকদারের সভাপতিত্বে অতিথি ছিলেন জেলা শিল্পকলা একাডেমির কালচারাল অফিসার সৈয়দ মাহমুদ আয়াজ মাবুদ, আর্য্য সঙ্গীত সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম। স্বাগত বক্তব্য রাখেন একাডেমির সাধারণ সম্পাদক সুরজিৎ সেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন তূর্ণা বড়ুয়া। সঙ্গীতানুষ্ঠান পরিবেশনায় অংশগ্রহণ করেন রোজী সেন, রাজীব দাশ, রাসেল দত্ত, অপরাজিতা চৌধুরী, নারিন নাওয়াল, আনন্দী সেন। তবলায় রাজীব চক্রবর্তী, সুশান্ত কর চৌধুরী ও অমিত চৌধুরী দীপ্ত অসাধারণ দক্ষতায় সঙ্গত করেন। নৃত্যশিল্পী প্রমা অবন্তীর ওড়িশী ডান্স এন্ড টেগোর মুভমেন্ট পরিবেশনায় দর্শকদের মুগ্ধতা অর্জন করে। বিশেষ আকর্ষণ ছিল আনন্দী সঙ্গীত একাডেমির শিক্ষার্থীদের সম্মেলক তবলা লহড়া পরিবেশনা এবং সুরসপ্তক সঙ্গীত বিদ্যাপীঠের সম্মেলক পরিবেশনা। উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতানুষ্ঠান পরিচালনায় ছিলেন সুরজিৎ সেন। বক্তারা বলেন, পণ্ডিত তবলাগুরু বিজন কুমার চৌধুরী ছিলেন তবলা সঙ্গীতের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।