এশিয়ান গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক ও অগ্রাবাদ সিডিএ আবাসিক এলাকার ২৭ নম্বর রোডের বাসিন্দা খন্দকার বেলায়েত হোসেন বলেছেন, চট্টগ্রাম নগরীর সবচেয়ে উন্নত এলাকা ছিল সিডিএ আবাসিক এলাকা। এখন সেই এলাকা অবহেলিত হয়ে পড়ছে। এই এলাকায় দুই হাজার মালিক বসবাস করেন। এই গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় আমি রাতে মাত্র ৬ জন সিকিউরিটিকে দেখি। এখন তো দিনেও সিকিউরিটি দরকার। এখানে অনেক যোগ্য লোক থাকেন। আমি ২৯টি রোডে ২৯ জন নেতৃত্ব চাই। ৫ হাজার টাকা দিয়ে সদস্য হওয়ার আর দরকার নেই। যিনি ফ্লাটের মালিক তিনি আজীবন সদস্য হবেন। যার এখানে জায়গা আছে তিনি আজীবন সদস্য হবেন। এলাকার উন্নয়নে সবাই একসঙ্গে কাজ করতে হবে। গত মঙ্গলবার ঐক্যে শক্তি, কর্মে অগ্রগতি স্লোগানে জাগে সিডিএ বাসী জাগো’র উদ্যোগে অনুষ্ঠিত মিলন মেলায় তিনি এসব কথা বলেন।
সিডিএ আবাসিক এলাকা স্থানী বাসিন্দা নোমান–ই–আলম খানের সঞ্চালনায় এতে বক্তব্য রাখেন, ফয়েজ জালাল উদদীন আহমদ (সুজা), আবুল কালাম ভূঁইয়া, সাবেক কমিশনার মোহাম্মদ সেকান্দর, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার এস মোস্তফা আলম সরকার (গুড্ডু), মোহাম্মদ ফারুক, মাহফুজ, ডা. এরশাদুল হক, কাজী কায়সার বাপ্পু, ইকবাল, হাসান রুবেল, শবনম সোনালি রহমান প্রমুখ। এতে বক্তারা বলেন, আগে সিডিএ আবাসিক ছিল চট্টগ্রামের স্বনামধন্য এলাকা। ১৫–১৬ বছর ধরে এখানে দৃশ্যমান কোন কাজ হচ্ছে না। এখন সিডিএ আবাসিক এলাকার কথা বললে রিঙা ওয়ালাও আসতে চায় না। এখন সময় এসেছে এই এলাকার উন্নয়ন করার। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।












