নগরের বিভিন্ন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে ‘অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি ও পরিকল্পনার সঙ্গে জড়িত’ থাকার অভিযোগে ৪৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বিকেলে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের মিডিয়া শাখা থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। গ্রেপ্তাররা হলেন বাকলিয়া থানার মোহাম্মদ ফজলুর রশিদ (২৪), মান্নান মুন্না (৩৫), মো. মোরশেদ মিয়া (৪০), মো. দুলাল মিয়া (৪৭), মো. টারজেন (৩৫), কর্ণফুলী থানার মো. সালাউদ্দিন (২৪), মোহাম্মদ নবী (৪৩), কোতোয়ালী থানার মো. সাজ্জাদ হোসেন (২০), শেখ মো. অনিক হাসান (২৪), মো. হারুন মিয়া (৩৫), মো. জসিম (৩৫), মো. সাব্বির খান (২৫), মো. মানিক (২৮), চান্দগাঁও থানার মো. তৌহিদ (২৮), মোহাম্মদ মিজানুর রহমান (৪০), মো. আজিজুল হক (৪৮), মো. আব্বাস (৩৬), রাজিব মজুমদার (২২), সাজ্জাদ (২৫), খুলশী থানার ফরহাদ হোসেন সীমান্ত (২১), চকবাজার থানার মোহাম্মদ সাকের (২৮), বায়েজিদ বোস্তামী থানার মো. সুমন (১৯), মো. কামাল (৩০), মো. সোহেল (২৫), ফারুক (২৮), মো. আলী আকবর (২৪), মো. সোহাগ (২৩), রবিউল ইসলাম শুভ (২২), বন্দর থানার রাসেল তালুকদার প্রকাশ সাগর (২৫), ডবলমুরিং থানার জয় ঘোষ (১৮), হৃদয় নন্দী (১৮), সবুজ দত্ত (১৯), সালাউদ্দিন (১৮), মাইনুদ্দিন (৩৯), ইপিজেড থানার মো. রাকিব (২৩), মো. মিজান (৩৫), আকবরশাহ থানার আসামি মো. সোহেল (১৮), মো. নূর করিম (৪২), মো. টিটু (২২), পাহাড়তলী থানার শান্ত (২৫), সাজ্জাদ আলী অপু (৩৬), পাঁচলাইশ থানার ফরিদ আহমেদ প্রকাশ কালু (২১), মো. এমরান (২২) এবং সদরঘাট থানার মো. সেলিম (৪৪) ও মো. সুমন (৩৩)।
সিএমপি জানায়, গত বুধবার রাত ১টা থেকে ও বৃহস্পতিবার রাত ১২টা পর্যন্ত পরিচালিত ২৪ ঘণ্টার অভিযানে চট্টগ্রাম নগরের সব থানা থেকে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র–জনতার উপর হামলাসহ বিশেষ ক্ষমতা আইনে, সন্ত্রাসী বিরোধী আইনে ও পেনাল কোড আইনে এক বা একাধিক মামলা রয়েছে।