চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই)‘অপারেশনাল ফ্রেমওয়ার্ক অফ কমোডিটি ডেরিভেটিভস এন্ড ইটস বিজনেস প্রসপ্যাক্টস’ শীর্ষক এক কর্মশালা গত ২৭ জুলাই রেডিসন ওয়াটার ব্লু, ঢাকাতে আয়োজন করে। এতে পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন স্টক ব্রোকার,ডিলার, মার্চেন্ট ব্যাংক, এসেট মেনেজমেন্ট কোম্পানি, বাণিজ্যিক ব্যাংক, লিস্টেড কোম্পানি, কমোডিটি ইকোসিস্টেম সংশ্লিষ্ট প্রতিনিধিগণ এবং বিনিয়োগকারী অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন চেয়ারম্যান একেএম হাবিবুর রহমান খান, বিভিন্ন পরিচালকবৃন্দ, এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম সাইফুর রহমান মজুমদার। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনা করেন কমোডিটি এক্সচেঞ্জ বিষয়ক দুজন বিদেশি এক্সপার্ট চেল্লা সফটওয়ার প্রাইভেট লিমিটেডের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার কাথির কামানাথান আন্নামালাই এবং সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট সুব্বিয়া রাজা গোপাল। সময় সিএসইর সকল ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন ।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম সাইফুর রহমান মজুমদার। তিনি বলেন, কমোডিটি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠার কাজ প্রায় শেষের পথে। ২০১৭ থেকে শুরু করে আজেকর পথ পরিক্রমায় আমরা যে দিনটির জন্য অপেক্ষা করে আসছি তার প্রায় দ্বারপ্রান্তে। আজকের এই ওয়ার্কশপ হচ্ছে সেই প্রস্তুতির শেষ ধাপ। এছাড়া একই সাথে চলছে টেকনিক্যাল ইন্সটলেশনের কাজ। আজকের ওয়ার্কশপ হচ্ছে একটি নতুন এক্সচেঞ্জ অর্থাৎ কমোডিটি এক্সচেঞ্জের টেকনিক্যাল খুঁটিনাটি বিষয়গুলোর উপস্থাপনা এবং তার বিশদ বিবরণ । শুভেচ্ছা বক্তব্যে আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিরঞ্জন চন্দ্র দেবনাথ বলেন, কমোডিটি ডেরিভেটিভস দেশের বাজারের জন্য একটি নতুন ধারণা। আমরা আশা করছি এই নতুন উদ্যোগ পুঁজিবাজারকে গতিশীল করবে।শুভেচ্ছা বক্তব্যে সিএসইর প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট আল মারুফ খান বলেন, সিএসই প্রায় ১২ বছরের দীর্ঘ প্রচেষ্টার ফলাফল হচ্ছে কমোডিটি মার্কেট স্থাপনের চূড়ান্ত অনুমোদন প্রাপ্তি। সবার ঐকান্তিক ইচ্ছা এবং সহযোগিতা থাকলে এই নতুন এক্সচেঞ্জ পুঁজিবাজারকে যেমন সমৃদ্ধ করবে ও দেশের অর্থনীতিতে ব্যাপক অবদান রাখতে পারবে। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।