প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. অনুপম সেন বলেছেন, বাংলাদেশ বিরোধী অপশক্তি মোকাবিলায় তরুণ প্রজন্মকে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে। সরকারের বর্তমান উন্নয়ন ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রশংসনীয় ভূমিকা রাখছে সুচিন্তা ফাউন্ডেশন। গতকাল সোমবার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদৎ বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে সুচিন্তা ফাউন্ডেশনের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। সুচিন্তা বাংলাদেশ, চট্টগ্রাম বিভাগের সমন্বয়ক জিনাত সোহানা চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও দেবাশীষ পাল দেবুর সঞ্চালনায় প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সমন্বয়ক।
সভায় সংসদ সদস্য নোমান আল আহমুদ বলেন, শোষণহীন সমাজ গড়ার জন্য বঙ্গবন্ধু এক সুদীর্ঘ সংগ্রামের নেতৃত্ব দিয়েছেন। সবসময় শোষণের বিরুদ্ধে, বঞ্চিত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন, রুখে দাঁড়িয়েছেন শোষকদের বিরুদ্ধে।
সংসদ সদস্য মহিউদ্দিন বাচ্চু বলেন, বঙ্গবন্ধু সাগরের সমান বিশাল। তাকে নিয়ে এক দিনের আলোচনা যথেষ্ট নয়। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে আরও জানার, তাকে বিশ্লেষণ করার সুযোগ রয়েছে। এ ধরনের আয়োজন নিয়মিত হওয়া উচিত।
চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এটিএম পেয়ারুল ইসলাম বলেন, প্রান্তজন অর্থাৎ সমাজে যারা পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী, তাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর যে ভাবনা, তাদের জন্য নানামুখী কর্মসূচি, তা আমাদেরও প্রতিটি কাজে প্রতিফলিত হওয়া উচিত যেন সমাজে সাম্য নিশ্চিত হয়। সভায় আরও বক্তব্য দেন, পুলিশ সুপার ট্যুরিস্ট পুলিশ চট্টগ্রাম রিজিয়নের মো. আপেল মাহমুদ, চিটাগাং চেম্বার সভাপতি ওমর হাজ্জাজ, বিজিএমইএ’র সহ–সভাপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, ডা. হোসেন আহামদ, আবুল হাসনাত চৌধুরী, মো. ইমরান, নগর স্বেচ্ছাসেবকলীগ সাধারণ সম্পাদক আজিজুর রহমান আজিজ, মহানগর যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মনোয়ার হোসেন নোবেল, সুফিউর রহমান টিপু, কাজী মো. আরিফ, মো. সাজিবুল ইসলাম সজিব, মো. মাকসুদুর রহমান, জসিম উদ্দিন, সাইফুল ইসলাম সাইফ, মো. সালাউদ্দিন, ইমরান মাহমুদ রনি, মো হায়দার, সেলিম, রেজাউল করিম, মো. আশরাফ আলম প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।












