শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেছেন, অধ্যাপক পুলিন দে এই চট্টগ্রামের কৃতী সন্তান, ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে মাস্টারদার সতীর্থ ছিলেন। তাঁর চিন্তা চেতনায় একটি সমাজবাদী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন ছিল। এই স্বপ্ন বাস্তবায়নে তিনি আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ছিলেন এবং আমার বাবা এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী তাঁর কাছের মানুষ ছিলেন। আমার কিশোরকাল থেকেই বিপ্লবী পুলিন দেকে খুব কাছ থেকে দেখেছি। এরকম একটি নির্লোভ মানুষ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক আকাঙ্ক্ষা পূরণে প্রেরণা ছিলেন। পুলিন দে ছিলেন সমাজ পরিবর্তনের বাতিঘর। একটি মানুষের মৃত্যু কখনো শেষ জ্যোতিচিহ্ন হয় না, যদিও ঐ মানুষটি স্বপ্ন দেখেন বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সুখী হবে। তিনি গতকাল সোমবার চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের বঙ্গবন্ধু হলে পুলিন দে স্মরণানুষ্ঠানে বক্তব্য রাখছিলেন। এ কে এম বেলায়েত হোসেনের সভাপতিত্বে চন্দন ধরের সঞ্চালনায় স্মরণানুষ্ঠানে আরো বক্তব্য দেন, জাসদ নেতা ইন্দু নন্দন দত্ত, অ্যাড. সুনীল কুমার সরকার, অ্যাড. ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী বাবুল, চসিক প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন, আলতাফ হোসেন চৌধুরী বাচ্চু, শফিক আদনান, অ্যাড. শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, মশিউর রহমান চৌধুরী, দেবাশীষ গুহ বুলবুল, আবদুল আহাদ, মুক্তিযোদ্ধা অমল মিত্র, মোরশেদ আক্তার চৌধুরী। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।