নিষ্পাপ অটিজম স্কুলের অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেছেন, অটিজম বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। যদিও বাংলাদেশে অটিজম বিষয়ে পর্যাপ্ত তথ্য–উপাত্তসহ গবেষণার উপস্থিতি পর্যাপ্ত নয়। যে কারণে কোনো আইন, নীতি ইত্যাদি প্রণয়নের প্রসঙ্গ উত্থাপিত হলেই সমস্যাটির গভীরতা বোঝানো বা উপলব্ধি করানো কষ্টকর হয়ে যায়। যদিও অটিস্টিক শিশুরা বহুমুখী প্রতিভা ও সফলতার স্বাক্ষর রেখে দেশকে তাদের জন্য নতুন করে ভাবতে শিখিয়েছে। তাঁরা বলেন, সাধারণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জনবলকে এবং স্থানীয় সম্পদকে যথাযথ ব্যবহার ও প্রশিক্ষণ দিয়ে অটিস্টিক শিশুদের সবার সঙ্গে শিক্ষা গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করলে শিশুরাও একদিন সামাজিক যোগাযোগের সীমাবদ্ধতার দেওয়াল টপকাতে পারবে। এজন্য এ বিষয়ে গবেষণা ও সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। সমন্বিত সহযোগিতা থাকলে রাতারাতি সমাধান না হলেও এই সমস্যার ইতিবাচক প্রভাব আনা সম্ভব।নিষ্পাপ অটিজম ফাউন্ডেশনের সভাপতি প্রফেসর ডা.বাসনা মুহুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বুলের অভিভাবকরা অংশ নেন। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন দৈনিক আজাদীর সহযোগী সম্পাদক কবি রাশেদ রউফ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী ঝুলন কুমার দাশ। অনুষ্ঠানে নিষ্পাপ অটিজম ফাউন্ডেশনের নানা পরিকল্পনা ও উদ্যোগ সম্পর্কে সবাইকে অবগত করা হয়। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।