তস্কর রাতের আঁধার প্রান্তে
রংধনু রোদ্দুর লুকিয়ে কাঁদে।
জানালা গলিয়ে নৌকোর ছই,
চাঙা হাল, রেশমি পালে নাও বায়।
নদীর জলে কিংকর কৈফিয়ত হাসে–
দূর চরে সান্ধ্য রাখালিয়া বাঁশি বাজে।
মিথুন পবনে অপেক্ষাদিন গুনে গুনে
কচুরিপানাগুলো ভরে যায় ফুলে ;
ঘাস ও গুল্মময় ফুলেরা দোলে
বৈকালিক শেফালীদল স্রোতে ভাসে।
ঈশারা ভাষার বোনা দুষ্কৃতি রাতে
জলজজীবের ফিসফিসে শঙ্কায়
তোমার মাস্তুলে ঝড়বৃষ্টি বয়ে গেলে–
হে কৃতজ্ঞ নাবিক!
বৃষ্টির শিস হয়ে আমাকে ডেকো!