পাহাড় কাটার অভিযোগে ১৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর। জানা যায়, ফৌজদারহাট–বায়েজিদ লিংক রোড এবং ভাটিয়ারী বড়দিঘির পাড় লিংক রোডের সাথে সংযোগ ঘটানোর জন্য তিন কিলোমিটারের বেশি দীর্ঘ একটি রাস্তা নির্মাণ করা হচ্ছে। অননুমোদিত এই রাস্তার দুই পাশে পাহাড় কেটে প্লট বিক্রি করার লক্ষ্যে একটি মহল নিজেরা রাস্তা তৈরি করছে।
২৭ সেপ্টেম্বর এ বিষয়ে দৈনিক আজাদীতে সংবাদ প্রকাশের পর পরিবেশ অধিদপ্তর ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যায়। তারা পাহাড় কাটার প্রমাণ পেয়ে বায়েজিদ বোস্তামী থানায় ১৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে। পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক হাছান আহম্মদ বাদী হয়ে সম্প্রতি মামলাটি করেন।
মামলার আসামিরা হচ্ছেন স্থানীয় মাঝের ঘোনার বাসিন্দা মো. শাহজাহান বাদশা, সন্দ্বীপের সন্তোষপুরের মৌলভী মোজাম্মেল হোসেনের কন্যা রিজিয়া বেগম, এস আলম প্রোপার্টিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ সাইফুল আলম, আনোয়ারার হাবিবুর রহমানের পুত্র মো. সোলায়মান চৌধুরী, কুলগাঁওয়ের আব্দুর রহমানের পুত্র আবদুস ছোবান ও জালাল আহাম্মদ, আবদুস ছোবহানের পুত্র মোহাম্মদ শাহাদাৎ করিম, কুলগাঁওয়ের মোবারক আলীর পুত্র ইয়াকুব আলী, ছকিনা খাতুন, দক্ষিণ কাট্টলীর মোহাম্মদ আলী মিয়ার পুত্র মনির হোসেন, টাইগারপাসের নুরুল ইসলামের পুত্র মোহাম্মদ রুহুল আমীন, তালতলা বাহার দইজ্যার দুলালের পুত্র ছোটন, একই এলাকার জামশেদের পুত্র হেলাল এবং বেলাল।