কোন চঞ্চলতা আবেগ তাড়া করেছিল নির্জনে
স্নানঘরে উঁকি দিতেই লজ্জা পেলে
শুভ্র শঙ্খশরীর ভরে উঠে লালিমায়
তখনো মুক্তোর মতো জলের ফোঁটা
ঝরছে উপত্যকা বেয়ে
ভেজা আঁচলে আলতো ঢেকে
নেবার ছল, যেন
অভয় দিচ্ছে এগোতে
এমন নির্জনে স্থির;
সে মহাপুরুষ মহাকালেই
হারিয়েছে হয়তো
ভেতরে তৃষিত নদীর তৃষ্ণা জেগে ওঠে তীব্র
নির্বাক স্নানদেবী ;
বিস্ময়কর রূপ দেখার ভাগ্য নির্বিকার
যেন কতোকালের আরাধ্যদেবী
কোমল হাতে পুস্প সুরভী নিয়ে আরাধনা
অকপটে দূরত্ব কমাতে
সময়ের কৃপা হয়
স্পর্শে স্নানঘরে বয়ে যায় অমূল্য জলের স্রোত!