নারী আমি সব পারি। নারীরা গৃহ কাজ হতে এরোপ্লেন চালানো সবি করছে। বর্তমান নারীরা গৃহকাজের সাথে সাথে সন্তানদের লালন পালন ছাড়া নিজেদের সময় দিচ্ছে নিজেকে সুন্দরভাবে মানসিক ও শারীরিকভাবে সুস্থ রাখতে অনেক কিছু করছে যা আগের দিনের মহীয়সী নারীরা করতো না। অনেক কিছু শিখছে নিজেকেও খুশি রাখছে যা সত্যিই প্রশাংসার দাবিদার। শুধু গৃহটানে নারীরা আজ বন্দিনী নয় আজকাল শুধু স্বামীর পরিচয়ে নয় নিজের পরিচয়ে পরিচিত হচ্ছে নারীরা। সমাজের নানা উন্নয়নমূলক সাংগাঠনিক কাজে নিজে যাচ্ছে প্রয়োজনে সন্তানদের নিয়ে যাচ্ছেন যেন তাদের সময়টা দেওয়া যায়। শুধু নিজের কথা নারীরা কোনওদিন চিন্তা করেনি কোনওকালে। আগে নারীরা ছিলো চাঁদের ন্যায় আলোকিত কিন্তু আজকাল সূর্যের ন্যায় দীপ্তিময় হচ্ছে। সন্তানের কাছে আদর্শবান মাতা হচ্ছেন এবং সন্তানেরা দেখে যেন নিজেরাও কিছু করে অযথা সময় ব্যয় না করে সেদিকে দৃষ্টি দিচ্ছেন। বর্তমান যুগে নানা কাজের সাংস্কৃতিক পরিমনণ্ডলে যুক্ত হতে পারছে বেশি ফলে সৃজনশীলতার উন্নয়ন হচ্ছে আধুনিকতার স্পর্শে জীবন গতিময় হচ্ছে এবং অনেক স্বামীরা তাদের এইকাজে উৎসাহ দিয়ে প্রশংসিত হচ্ছে যা পূর্বে কম ছিলো। কর্ম ক্ষেত্রে সহযোগিতা করছে না খুবই আশার কথা সামাজিক পারিবারিক দিক দিয়ে বিবেচনা করলে নারীদের প্রতিভা বিকশিত হচ্ছে অনেক সময় স্বামী সন্তানদের সাথে নিয়ে যা আগে চিন্তা করা যেতনা মত প্রকাশিত করেছে নারীরা। বিভিন্ন গণমাধ্যমে কাজ করেছে নানা টেনশন থেকে দূরে থেকে অযথা সময় ব্যয় করে নয় বরং সময়কে কাজে লাগিয়ে দুকলম লিখছে সমাজে মত প্রকাশ করছে। নারীরা শুধু কেন শুধু অন্যের বোঝা হবে অর্থ উপার্জন করছে সুযোগ সুবিধা বা পরিস্থিতি অনূকুলে থাকলে। জীবনে সবকিছু পেতে হবে বিষয়টা কিন্তু এমন নয় তবে মানসিক শান্তি পাচ্ছে নারীরা। নারীরা সবসময় কিছু না কিছু করছে। স্বাধীনভাবে বাঁচতে চায় নারীরা। সবকিছু করতে চায় সংসারের জন্য শুধু পরিবারের জন্য একটু ভালোবাসা সম্মানটা পেলে নারীর জীবন ধন্য। এগিেেয় যেতে বাধা নেই। নারী পুরুষ যদি সত্যিই বন্ধু হয় তাহলে সবই সম্ভব। ফ্যামিলির সার্পোট টা সবার আগে দিতে হবে। নারীদের দায়ী না করে সমস্যাটা কোথায় আগে সেটা বের করতে পারলে আর কোনও সমস্যা থাকে না। মানুষ সামাজিক প্রাণী সামাজিক কাজ করতে হবে এবং একে সমাজের সবার এগিয়ে আসতে হবে ভালো কাজে। নারীদের প্রকৃত সম্মান দিতে হবে তাহলে নারীরা আরো এগিয়ে যাবে সৃজনশীলতার দিকে। জয় হোক নারীদের।