বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা লায়ন আসলাম চৌধুরী বলেছেন, আমার পরিবারের রাজনীতি হচ্ছে জনকল্যাণমুখী। সেখানে অন্যের দুর্ভোগ হয় এমন কোনো কর্মকাণ্ডের স্থান নেই। সীতাকুণ্ড ও সন্দ্বীপের সাথে আমার সম্পর্ক আত্মার, হৃদয়ের। উত্তর চট্টগ্রামের মানুষের সুখ দুঃখে পাশে থাকতে আমার যে রাজনীতি, সমাজসেবা তার বাইরে নয় দ্বীপ উপজেলা সন্দ্বীপের মানুষ। এপার–ওপারের মানুষের জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করতে আমি প্রস্তুত আছি। গত ১৭ জানুয়ারি রাতে গণমাধ্যমে প্রেরিত এক লিখিত বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।
বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, নান্দনিক সৌন্দর্য্যের অপূর্ব নিদর্শন দ্বীপবেষ্টিত সন্দ্বীপ চট্টগ্রাম জেলার ঐতিহ্যবাহী একটি জনপদ। চট্টগ্রাম থেকে এ অঞ্চলে যাতায়াতের অন্যতম মাধ্যম সীতাকুণ্ডের কুমিরা–গুপ্তছড়া ঘাট। সামপ্রতিক সময়ে ঘাটের ইজারাদার ও সংশ্লিষ্ট স্টেক হোল্ডারদের নানা ভুল বুঝাবুঝিতে অপ্রাসঙ্গিকভাবে আমার নামটিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চলে আসে। যার প্রেক্ষিতে আমি গত ১০ জানুয়ারি একটি বিবৃতি দিয়ে সন্দ্বীপের মানুষের প্রতি আমার ভালবাসা, দায়িত্ব এবং তাদের পাশে ইতিবাচক অবস্থানের কথা তুলে ধরি।
এতে তিনি আরও উল্লেখ করেন, মূলত সন্দ্বীপ–সীতাকুণ্ডের মানুষের সম্পর্কটা অত্যন্ত আন্তরিক এবং নিগূঢ় বন্ধুত্বের বন্ধনে আবদ্ধ। সীতাকুণ্ড তথা উত্তর চট্টগ্রামের মানুষের সুখে–দুঃখে থাকার প্রত্যয়ে আমার যে রাজনীতি তার বাইরে নয় সন্দ্বীপ। তাই আমার প্রত্যাশা থাকবে, সীতাকুণ্ড থেকে সন্দ্বীপ যাতায়াত হবে নির্বিঘ্ন, আনন্দময় এবং সকলের সাধ্যের মধ্যে। সন্দ্বীপ পারাপারে ঘাট থেকে বোট, স্টিমার, লঞ্চে উঠানামার যে দুর্ভোগ সেটি লাঘবে সংশ্লিষ্টরা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নোবেন এটাই আমার প্রত্যাশা। সেইসাথে দু পাড়ের সড়কগুলোও হবে উন্নত এবং মসৃণ সেই আশাবাদও ব্যক্ত করছি। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।