সীতাকুণ্ড থেকে ২১ কেজি জেলিমিশ্রিত চিংড়ি ও ১০ কেজি ইলিশ মাছ জব্দ করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় দুই মাছ ব্যবসায়ী ও একটি আইস ফ্যাক্টরিকে ৪৫ হাজার হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। সীলগালা করা করা হয় আরো একটি ফ্যাক্টরি।
২২ দিন সারা দেশে ইলিশ মাছ আহরণ, পরিবহন, মজুদ, বিপণন ও বিনিময় নিষিদ্ধের প্রেক্ষিতে ‘মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান–২০২৪’ বাস্তবায়নে উপজেলা প্রশাসন, উপজেলা মৎস্য দপ্তরের যৌথ উদ্যোগে সীতাকুণ্ড মৎস্য আড়তে এ অভিযান পরিচালিত হয়। এতে নেতৃত্ব দেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার কে এম রফিকুল ইসলাম। উপস্থিত ছিলেন উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. কামাল উদ্দিন চৌধুরী ও কোস্ট গার্ডের কন্টিনজেন্ট কমান্ডার মোস্তফা আহমেদ।
মো. কামাল উদ্দিন চৌধুরী আজাকে বলেন, সীতাকুণ্ড মৎস্য আড়ত থেকে আনুমানিক ২১ কেজি জেলিমিশ্রিত চিংড়ি জব্দ করা হয়। জেলিযুক্ত মাছ বিক্রয় করার অপরাধে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এ সময় নিষিদ্ধকালীন সময়ে বরফ উৎপাদন ও বিক্রি করায় সুমন আইস ফ্যাক্টরি সিলগালা এবং রুপালি আইস ফ্যাক্টরিকে ২০ হাজার টাকা জরিমনা করা হয়। তিনি জানান, উপজেলা মৎস্য দপ্তর সীতাকুণ্ড বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড কুমিরার যৌথ অভিযানে ১০ কেজি ইলিশ মাছ জব্দ করা হয়। নিষিদ্ধকালীন সময়ে মাছ ধরার অপরাধে ধন দাশ নামে একজনে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।