শিক্ষা সাহিত্য সংস্কৃতির ক্ষেত্রমূলে চট্টগ্রাম আর এক মাত্রার পূর্ণতা পেল ঐতিহাসিক যাত্রা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় লেখক পরিষদের উদ্যোগে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় লেখক সম্মেলনের মাধ্যমে। কুড়িয়ে পাওয়া নুড়ি কখন হীরা পান্না। পড়তে পড়তে পাঠক, লিখতে লিখতে লেখক, গাইতে গাইতে গায়ক, বাজাতে বাজাতে – বাদক, তথ্য সংগ্রহ করতে করতে গবেষক। এই চিরায়ত কথা। ২১ নভেম্বর প্রথম অনুষ্ঠানে আনুষ্ঠানিকতার মধ্য দিয়ে চট্টগ্রামে আর এক মাত্রার দৃষ্টান্তমূলক পদযাত্রার উদ্বোধন ‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় লেখক পরিষদ’। রত্নগর্ভা চট্টগ্রামে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেক বড় বড় লেখকের গবেষকের জন্ম হয়েছে, পাহাড়ের কোলে বিশ্ববিদ্যালয়টি ভাবুকদের মন ছুঁয়েছে বারবার। তাদের ভিতর লেখার উৎপীড়ন জাগিয়ে দিয়েছে। ৭০ এর দশক থেকে আমার চোখে দেখা সান্নিধ্য পাওয়া উৎসব অনুষ্ঠানে ড. মনিরুজ্জামান, ড. হাসানুজ্জামান, ড. আবু হেনা মোস্তফা কামাল, ড. রাজিব হুমায়ূন, ড. মাহবুবুল হক, ড. মুর্তজা বশীর, জিয়া হায়দার, ড. অনুপম সেন, ড. মাহবুব উল্লাহ চৌধুরী, ড. ইমাম আলী, ড. এ,এফ,ইমাম আলী, প্রফেসর ড. ওবায়দুল করিম, অভীক ওসমান, সনজীব বড়ুয়া, ড. খালেদা হানুম, চৌধুরী ড. জহুরুল হক, আবুল মোমেন, বিপ্লব বিজয় বিশ্বাস, ওমর কায়সার, অজয় দাশগুপ্ত, বিশ্বজিৎ চৌধুরী বিশু, আসাদ মান্নান, রাশেদ রউফ, বিশ্বজিৎ চৌধুরীসহ আজকের যারা। এক মহান উদ্যোগ সৃষ্টিকে ধারণ করে চলার, সবাইকে নিয়ে। সেই উদ্যোক্তা চট্টগ্রামের বরপুত্র রাশেদ রউফ। বিজয় মশাল ঈশ্বরের উদ্দেশ্যে আকাশ পানে জ্বালিয়ে দিয়েছে। এই পথে এই সম্মেলকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা শিক্ষা জ্ঞানে লেখায় বেড়ে উঠেছে, সান্নিধ্যে বিচরণ করেছে, তাদের বিশ্ব দরবারে এক ছাতার নিচে আনার থাকার প্রয়াস। এক উৎফুল্লিত উৎসাহিত, সমৃদ্ধ, সফল রসোৎসবে এগিয়ে নেওয়ার মূলমন্ত্র। এই কর্ম মাতৃভাষা মাতৃভূমিকে ভালোবাসার। আরও বর্ণাঢ্য রূপে মাতৃভূমিকে গর্বিত উপহারে সন্তানদের বিনায়িত কৃতজ্ঞতা সফলতার ও আশীর্বাদের আবাহন। ২১–১১–২০২৫ ও ২২–১১–২০২৫ এই দুদিনের আয়োজনে লেখক কর্মশালা, সেমিনার, কবিতা পাঠ ও সমাপনী সঙ্গীতের মধ্য দিয়ে চট্টগ্রামের ও বিশ্ব ইতিহাসের পাতায় আর এক প্রতিষ্ঠানের কর্মের উদ্যোগের নতুন সংযোজন। জয় হোক চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় লেখক পরিষদের। ড. মাহবুবুল হক ভেবেছেন রাশেদ রউফ মাথা পেতে নিয়েছেন। আমরা আছি সর্বকাজে সর্বভাগে সবার সাথে।












